পাতা:প্রসূতি-তন্ত্র.djvu/১৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরিশিষ্ট Ψ)Σ কোন কোন সন্তানের নাভি শুকাইয় গেলে গোড় বাঙ্গির হয় । সাধারণতঃ যে সকল শিশু অধিক কাদে বা কোথ দেয়, তাহাদেরই গোড় বাহির হয়। বাঙ্গতে বালক বেশী না কাদে, তাহাব মল পবিষ্কার থাকে, তাঙ্কার উপায় করিলে এবং নাভি-পড়ার পর কিছুদিন পর্য্যন্ত নাভিতে পেটি বাধিয়া রাগিলে সারিয়া যায়। প্ৰলুষ্টঙ্কার বা পেচোক্ম পাওক –সাধারণতঃ নাভি কাটার দোষেই তাদশ রোগের উৎপত্তি হইয় থাকে। যদি নাভি কাটিবার সময় ধাত্রী ভাল করিরা তাত বা অস্ত্রখানি পরিশোধিত করিয়া না লয়, অথবা অপরিস্কৃত ও অলিশোধিত বস্ত্রখণ্ড দ্বারা নাভিতে পেটে বাধিয় বাখা হয়, তাহা হইলে সেই সকল দ্রব্যদ্বারা ধনুষ্টঙ্কারের জীবাণু সন্তানের দেহের মধ্যে প্রবেশ করির লালকের তাড়শ রোগে{ৎপত্ত করে। রোগ চলে সন্তানের চোরাল আট্‌কাইয়া যায়, সেজন্য শিশু স্তন্যপান করিতে পাবেন । মাঝে মাঝে হাত প। শক্ত করিয়া স্থির করে, ঘন ঘন মৰ্চা হয়, শরীব নীল অগলা পা ধুবৰ্ণ হইয়া যায়, সস্তান নানাপ্রকাব স্বর বিরুতকণ্ঠে চীৎকার করিতে থাকে । তখন অজ্ঞলোকেরাখবলে, শিশুকে পেচোয় পাষ্টয়াচে । তাদৃশ অবস্থায় অভিজ্ঞ চিকিৎসকের হস্তে সক্ষপ করিলে শিশুর জীবনরক্ষণ হইতে পারে । ” চোকউচি14–যদি প্রস্থতির প্রসবদার দিয়া সাদা সাদা অথবা হলদে হলদে স্রাব নির্গত হয়,উহা পরিষ্কার করিয়া ধুইয়া না দেওয়া হয়,তাঙ্গ চষ্টলে ঐদূষিত স্ৰাব প্রসবকালে সন্তানের চোকে লাগিলে অথবা ধোয় কিংবা ঠাণ্ড লাগিলে শিশুর চোক ফুলে,লাল হয়,পিচটকাটে ও চোক জুড়িয়া যায়। তাদৃশ অবস্থায় দিনে ২।৩ বার বেশ পরিস্কার জলে চোক পুষ্টয় দেওয়া উচিত। ফট কিরির জল ২১ ফোটা চোকের মধ্যে দেওয়া ও মনসা পাতার কাজল দেওয়া কৰ্ত্তব্য। যদি এই সামান্য প্রক্রিয়া দ্বারা বিশেষ কিছু ফল