প্রহাসিনী পত্রে প্রচারিত হইয়াছিল সফলতার দৃষ্টান্ত শিরোনামে —এটিও কম কৌতুকাবহ নয় । সে স্থলে জগা মালী নিজে ফুলের তোড়া গাথিয়া আনিলেও, র্যাহার জঙ্গ আন তিনি বলেন— “আমার মাথা খাইস জগা, আমার কাছে কিছু গোপন করিস না, যে এ. তোড়া তোকে দিয়াছে তাহার নামটি আমাকে বল!” মালাকর অনেক ক্ষণ অবাকৃভাবে আমার মুখের দিকে চাহিয়া রহিলঅবশেষে করজোড়ে একান্ত কাতরতা-সহকারে সে উৎকল-উচ্চারণ-মিশ্রিত গ্রাম্য ভাষায় কহিল—“প্রভো, এ কুসুমগুচ্ছ আমারই স্বহস্তের রচনা।” —ভারতী ও বালক । আশ্বিন ১২৯৯, পৃ. ৩১২ কিন্তু সে কথা মানিবে কে ! আলোচ্য কবিতায় নাতনিও অবশুই বিশ্বাস করেন, না, জগ মালীর এমন প্রভুপ্রীতি, মুরুচি বা সৌন্দর্যবোধ । সংযোজন প্ৰহাসিনীর বর্তমান সংস্করণের অধিকাংশ ‘সংযোজন’ বিশ্বভারতী-প্রকাশিত, ( ১৩৫৪ আশ্বিন ) গ্রয়োবিংশ-খণ্ড রবীন্দ্ররচনাবলীর অঙ্গীভূত। সংযোজিত অধিকাংশ কবিতা সম্পর্কে নানা তথ্যের সমাহার উহার গ্রন্থপরিচয়ে ; তাহার কিয়দংশ মাত্র এ স্থলে সংকলন করা চলিবে । তাহ ছাড়া যেগুলি সম্পূর্ণ নূতন সংযোজন (সংখ্যা ఏb', ) నె, రిటా, లినె, 8)-8రి 3 8૭-8ઝ ) সেগুলি সম্পর্কে , প্রাসঙ্গিক কোনো কোনো তথ্যের উল্লেখ অপরিহার্য । যথাক্রমে— ১৭ ॥ রবীন্দ্রকথা ( ১৩৪৮) গ্রন্থে শ্ৰীখগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় মনে করেন: (পৃ. ১৯৭ ) এ কবিতা কবি অক্ষয়চন্দ্র চৌধুরীর উদ্দেশে লেখা —রবীন্দ্রগ্রন্থপঞ্জীতে ( ১৩৮• আষাঢ়। পৃ. ১৪, পাদটীকা ১ ) শ্ৰীপুলিনবিহারী সেন এ কথার উল্লেগ করেন। বর্তমান গ্রন্থে রচনার যে তারিখ দেওয়া হইয়াছে, তাহা অহমান করেন শ্ৰীপ্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় প্রথম-খণ্ড রবীন্দ্রজীবনী ( ১৩৭৭ বৈশাখ । পৃ. ৩৮৩ ) গ্রন্থে । ১৮। ১৩৫৯ প্রাবণ-আশ্বিনের বিশ্বভারতী পত্রিকায় (পৃ. ৪৩-৪৫) এ. ు రిఫి
পাতা:প্রহাসিনী-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.djvu/১৩৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।