গ্রন্থপরিচয় কবিতার সংকলন সময়ে বড়দাদামহাশয় দ্বিজেন্দ্রনাথের যে কবিতার উত্তরে ইহার উদ্ভব সেটি যেমন সর্বাগ্রে বিষ্ঠন্ত হয়, সব শেষে থাকে ইহার প্রত্যুত্তরে পুনশ্চ তিনি যাহা বলেন । অতঃপর বিশ্বভারতী পত্রিকার সম্পাদক জানাইয়া দেন - 2, সত্যপ্রসাদ গঙ্গোপাধ্যায়ের কন্যা শ্ৰীমতী শাস্তা বড়োদাদুর নিকট হইতে কবিতায় চিঠি পাইয়া বিপন্ন হওয়ায় ছোটোদাদু রবীন্দ্রনাথের শরণ লইয়াছিলেন– এ কবিতা তাহারই রচনা । দ্বিজেন্দ্রনাথের প্রথম কবিতা-পত্রী প্রসঙ্গাচুরোধে এ স্থলে সংকলন করা যাইতেছে— লাতিনীর নিকট হইতে সালগম উপহার পাইয়া দাদামহাশয়ের পত্র সালগম পাইয়া আমি ইর্ষে আটখানা, গান করিলাম শুরু তোম তানা নানা ; পাইতাম যদি কাছে গাউন-পরা বুড়ি ওয়ালঙ্গ-নাচ নাচিতাম মিলাইয়া জুড়ি । শাস্তা তুমি কান্ত হও যোগ্য রতনের, তা হলেই খেদ মেটে আমার মনের । দিলেন মটন-রোস্ট এসপি-জি বাবাজি’ , চারি ধারে সালগম দাড়াইল সাজি ; অঁাটিচু দু পাটি দাত না করি বিলম্ব, করিমু তাহার পরে কার্য আরম্ভ ; সালগমে মটনে দেহে সোহাগে গলিয়া মুহূর্তমাঝরে গেল কোথায় চলিয়া । কোথায় চলিয়া হায় কোথায় চলিয়া— পেটের কথা পেটেই থাক, কী হবে বলিয়া । —দদামহাশয় -- سیاه -- ১১ ভারতীর ভাদ্র সংখ্যা হইতে জানাযায় না । ১২ শাস্তার পিতা সত্যপ্রসাদ গঙ্গোপাধ্যায়, দ্বিজেন্দ্রনাথ ও রবীন্দ্রনাথের ভাগিনেয় । ) రిచి
পাতা:প্রহাসিনী-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.djvu/১৩৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।