পাতা:প্রাকৃত ভূগোল.djvu/৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সমুদ্র-জলের স্রোতঃ। Ꮳ © ৩। পূৰ্ব্বোক্ত দুই প্রকার গতি ব্যতীত সমুদ্র-জলের অপর এক গতি অাছে ; তাহার নাম “জোয়ার ” বা “বেলা”। চন্দ্র-সূর্য্যের আকর্ষণে ঐ গতির উৎপত্তি হয়, এব^ তাহাহইতেই সমুদ্র শব্দের ব্যুৎপত্তি হইয়াছে। * এই বেলা-বিষয়ে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকাতে একটি সুচারু প্রস্তাব প্রকাশ হইয়াছে, তাহাহইতে নিম্নোদ্ধৃত কএক পঙক্তি গ্রহণ করিলাম। “ পদার্থ-বিদ্যার অন্তর্গত মাধ্যাকর্ষণ-বিষয়ক প্রস্তাবে “লিথিত হইয়াছে, চন্দ্র পৃথিবীর আকর্মণে আকৃষ্ট থা“কিয়া স্বীয় পথে পরিভুমণ করে। পৃথিবী যেমন চন্দ্রকে “ অাকর্ষণ করে, চন্দ্রও সেই রূপ পৃথিবীকে আকর্ষণ করিয়া “ থাকে। চন্দ্রের আকর্মণে সমুদ্রের জল স্ফীত হইয়া “ উঠে। ইহাকেই সংস্কৃত ভাষায় বেলা ও এতদেশীয় চলিত “ ভাষায় জোয়ার বলে। চন্দ্র অবশ্য পৃথিবীর স্থল জল “ উভয় ভাগষ্ট আকর্ষণ করে, কিন্তু স্থল-ভাগ কঠিন “ ও দৃঢ় এ নিমিত্ত বিচলিত হয় না । জল-ভাগ অতিশয় “ তরল, এই নিমিত্ত চন্দ্রের অাকর্ষণে চালিত ও সন্নীত হই“ য় থাকে। পৃথিবীর যে অংশ যখন চন্দ্রের নিমু ভাগে “ থাকে, তখন সেই অ-শে জোয়ার হটবার সম্ভাবনা । “ ইহাতে দিবারাত্রে এক স্থানে এক বার মাত্র জোয়ার “ হইতে পারে, কিন্তু আমরা দিন রাত্রে দুইবার জোয়ার “ ও দুইবার ভাটা দেখিতে পাই। এই অভূত ঘটনার “ কারণ কি, পশ্চাৎ নিদেশ করা যাইতেছে ”। পৃথিবীর যে স্থান যখন চন্দ্রের ঠিক নিমু ভাগে অবT* চন্দ্রেদিয়াং আপ সমগ্ৰ উদান্ত ক্লিদ্যান্ত অত্র । ।