পাতা:প্রাকৃত ভূগোল.djvu/৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१ <धांठूड-सृष्शाल । থাকে, তাহার নাম “প্রাকৃত-ভূগোল”। অপর যে আ৭শে রাজ্য, দেশ, নগর, গ্রাম, লোকসভূখ্য বাণিজ্যাদি বিষয়ের বিবৃতি থাকে, তাহার নাম “ ব্যাবহারিক-ভূগোল”। গণিতভূগোল অতি দুরূহ বিদ্যা । বীজগণিত, রেখাগণিত, ও জ্যোতিঃশাস্ত্রে সুন্দর দৃষ্টি না থাকিলে তাহার পরিজ্ঞান হওয়া অসাধ্য ; সুতরা যে পর্য্যন্ত ঐ সকল শাস্ত্র বঙ্গভাষায় সুপ্রচলিত না হয়, তদবধি উক্ত বিদ্যার গ্রন্থ এতদেশ-ভাষায় রচনা হইবার সম্ভাবনা নাই। ইতিহাস-পাঠকদিগের পক্ষে ও লোকযাত্রার মাঙ্গল্যার্থে ব্যাবহারিক-ভূগোল বিশেষ প্রয়োজনীয় ; পরন্তু তদ্বিষয়ের অনেক গ্রন্থ সুপ্রাপ্য আছে, অতএব তাহাও এই গ্রন্থকৰ্ত্তার লক্ষ্য নহে। অবশেষ প্রাকৃত-ভূগোল। বঙ্গভাষায় তদ্বিষয়ে কোন গ্রন্থ নাই, ও তাহার পরিজ্ঞান বিশেষ ফলদায়ক ; তাহার আলোচনায়, বোধ হয়, অনেকে সূতৃপ্ত হইতে পারেন, অতএব তদ্বিষয়ের সারার্থ পশ্চাৎ লিথিত কথিপয় প্রকরণে সঙ্কলিত হইল । প্রকৃত পদার্থের ধৰ্ম্ম-বিচার দুষ্ট প্রকারে সুসাধ্য ; প্রথম, কার্য্য-দৃষ্টে কারণের অনুমান ; দ্বিতীয়, কারণদুষ্টে কার্য্যের নির্ণয়। ভগবান গৌতম ঋষি পরিভাষায় এই প্রকারদ্বয়কে “ পূৰ্ব্ববৎ ” ও “ শেষবৎ ” শব্দে বিধান করেন । বৃক্ষহইতে আমু ভূমিতে পতিত হইল, এই কার্য্য দৃষ্টে পৃথিবীর অাকর্ষণ-শক্তি আছে, এই বিধির উদ্ভাবন করার নাম শেষবৎ-সাধন । অপর, গুরুপদেশ, মানসিক-কল্পনা বা অন্য কোন উপায়দ্বারা পৃথিবীর আক