পাতা:প্রাচীন বাংলার গৌরব.pdf/৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বনে জঙ্গলে পুৱানো গ্রামে পুৱানো নগরে এখনও গাড়ি গাড়ি ঘূর্তি J সুতরাং মিউজিয়মই তাহাদের উপযুক্ত স্থান। যে সকল মূর্তির এখনও পূজা হয় তাহাই বা কত সুন্দর। এক-একটি কৃষ্ণমূর্তির ভাব দেখিয়ে চ্য সত্যই মােহিত হইতে হয়। এখনও ভাস্করেরা নানারূপ সুন্দর সু, অ! ল’ भि कब्रिभा शाक। श्शन डारुबाबू कथा उ नकलझे চতন্যের সময়েও চমৎকার চমৎকার মূর্তি নির্মাণ হইত। পালরাজাদের সময়েই এই ভাস্কারশিল্পের চরম উন্নতি হইয়াছিল। ভারতবর্ষের সবত্রই এখানকার ভাস্করেরা কাৰ্য করিত। তাম্রাপত্ৰলেখ, শিলালেখ বারেন্দ্ৰ কায়স্থাদিগের যেন একচেটিয়াই হইয়াছিল। ভারতবর্ষের অন্যান্য স্থানেও মূর্তি নির্মাণ হইত। মহিমুর, ত্ৰিবান্ধুর প্রভৃতি দেশেও নানারূপ : মূর্তি পাওয়া যাইতেছে, কিন্তু তাহাতে সাজসজাই । বেশী, “গহনা, ফুল, সাজ-ইহাতেই পরিপূর্ণ ভাব দেখাইবার চেষ্টা খুব কম। যে ভাবে ভাবুকের মন মুগ্ধ করে সে ভাব কেবল বাংলাতেই ছিল, কতক কতক এখনও আছে। অনেক সময় মৃতি দেখিলে মনে হয়। যে, উহা কথা কহিতেছে। অনেক সময় মনে হয়, যেন উহা এই নৃত্য করিয়া দাড়াইল। কৃষ্ণ বাঁশি হাতে দাড়াইয়া আছেন, আমরা যেন সে নয়। বাঙালী এককালে সে সাধনা করিয়াছিল, তাহার ফলও পাইয়াছে। শুধু পাথরে নয়, পিতলে তামায় রূপায় সোনায় অষ্টধাতুতে, যাহাতেই বল, মূর্তিগুলি ধেন সজীব। চৈতন্যদেবের পর গরিব বৈষ্ণবের কাঠের ও মাটির মূর্তি, কবিত। মহাপ্রভুর দুই-একটি কাঠের মূৰ্তি দেখিলে সত্য মনে হয়, মহাপ্ৰভু কথা কহিতেছেন, ঠোঁটদুটি যেন নড়িতেছে। চৈতন্সের