পাতা:প্রাচীন বাংলার গৌরব.pdf/৫৭

سلالا তান্ত্রিকগণ । তন্ত্র বলিলে কি বুঝায়, এখনও বুঝিতে পারি নাই। বৌদ্ধেরা বজ্রযান, সহজযান, কালচক্ৰযান- সকলকেই তন্ত্র বলে। কাশ্মীরী BBBBDD DBD DBBDD DDSS DDDSKD DDDS S BBDD DDSS DBBuz শৈব সম্প্রদায়ের গ্ৰন্থও তন্ত্র। আবার শাক্তদের সব গ্ৰন্থও তন্ত্র। এখন আবার বৈষ্ণবদের পঞ্চরাত্রগুলিকেও তন্ত্র বলিতেছে। বাস্তবিকই বৈষ্ণবদের কয়েকখানি তন্ত্র আছে। এরূপ অবস্থায় তন্ত্র বলিলে হয় সব বুঝায়, নাহয় কিছুই বুঝায় না। ’ অনেক তন্ত্রে বলে, বেদে কিছু হয় না। বলিয়াই আমাদের উৎপত্তি । आनाब्र अनएक दएलन, अथर्ववाश्। उक्षत्र भूल। भूलऊशनि श्न বুদ্ধদেবের মুখ হইতে উঠিয়াছে, নাহয় হরপার্বতীসংবাদ রূপে উঠিয়াছে। যেগুলি হরপার্বতী সংবাদ সেগুলি কেহ-না-কেহ কৈলাস হইতে পৃথিবীতে ‘অবতারিত’ করিয়াছেন, না হইলে লোকে তাহা জানিবে কিরূপে ? একজন বৌদ্ধ তন্ত্রকার বলিয়াছেন, “আমরা ব্ৰাহ্মণদের মত সুশন্ধবাদী নহি । আমরা সোজা-কথায় লিখি। যে ভাষা সকলে বুঝিতে | পরিবে আমরা এমন ভাষায় লিখি।” মূল তন্ত্রে ব্যাকরণের বড় ধার ধারে না। কিন্তু মূল তন্ত্র বড় একটা পাওয়া যায় না, যাহা পাওয়া যায় তাহার অধিকাংশই সংগ্ৰহ। একজন তান্ত্রিক পণ্ডিত দুই-চারিখানি মূলতন্ত্র ও বহুসংখ্যক সংগ্ৰহ একত্র করিলেন, আবার তাহার উপর নিজের একখানি সংগ্ৰহ বাহির করিলেন। তঁহার দলে সেই সংগ্ৰহ চলিতে । লাগিল। এইরূপে অনেক সংগ্ৰহ চলিয়া গিয়াছে।