পাতা:প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য - দ্বাদশ সংস্করণ.pdf/৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য তাই ; কিন্তু কুমায়ুন হতে তাও চলে না। কাশ্মীরীরা বুনো হাসের ডিম পেলে মুখে খায়, গ্রাম্য নয়। আলাহাবাদের পর হতে, হিমালয় ছাড়া, ভারতবর্ষের অন্ত সমস্ত দেশে যে ছাগল খায়, সে মুরগিও খায়। এই সকল বিধি-নিষেধের মধ্যে অধিকাংশই যে স্বাস্থ্যের জন্য, তার সন্দেহ নাই। তবে সকল জায়গায় সমান পারে না । শোর মুরগি যা-তা খায়, অতি অপরিস্কার জানোয়ার—কাজেই নিষেধ ; বুনো জানোয়ার কি খায়—কে দেখতে যায়, বল । তা ছাড়া রোগ— বুনো জানোয়ারে কম। দুধ, পেটে অমাধিক হলে একেবারেই দুষ্পাচ্য এমন কি একদমে এক গ্লাস দুধ খেয়ে কখন কখন সদ্যঃ মৃত্যু ঘটেছে। দুধ-যেমন শিশুতে মাতৃস্তন্য পান করে, তেমনি ঢোকে-ঢোকে খেলে তবে শীঘ্র হজম হয়, নতুবা অনেক দেরী লাগে। দুধ একটা গুরুপাক জিনিষ, মাংসের সঙ্গে হজম আরও গুরুপাক-কাজেই এ নিষেধ য়াহুদীদের মধ্যে। মুখ মাতা কচিছেলেকে জোর করে ঢক্‌-টক্ করে দুধ খাওয়ায় আর হ্র-ছ মাসের মধ্যে মাথায় হাত দিয়ে কঁাদে ! এখনকার ডাক্তারের পূর্ণ বয়স্কের জন্যেও একপোয়া ছধ আস্তে-আস্তে আধ ঘণ্টায় খাওয়ার বিধি দেন ; কচি ছেলেদের জন্য ‘ফিডিং وهو ما