পাতা:প্রেমিক গুরু.djvu/১২৮

X) e প্রেমিক-গুরু ఇRe**్క్కruu******* চন্দ্রাবলী, রাধার প্রতিবাদিনী । রাধা অভিসারে আসিয়া উৎকণ্ঠিত চিত্তে শ্ৰীকৃষ্ণের আগমন অতীক্ষা করিতেছেন । সমস্ত রাত্রি উদ্বেলিত হৃদয়ে কাটিয়াছে,--ভোরে কৃষ্ণ আসিলেন ; তিনি অন্ত নায়িকার নিকট হইতে অসিতেছেন মনে করিয়া শ্ৰীমতী রাগে - দুঃখে, অভিমানে মুখফিরাইয়া বসিলেন । একবার চক্ষু তুলিয়া তাহার বড় সাধের বধুর প্রতি চাহিলেন ন। গ্রীকৃষ্ণ আপন দোষ স্বীকার করিলেন–র্তাহার পা ধরিয়া সাধিলেন— ক্ষম। চাহিলেন ; যাহার দর্শনাকাঙ্ক্ষায় হৃদয়ের সমস্ত বৃত্তি এক-মুখী করিয়া সমস্ত রাত্রি জাগিয়াছেন, সেই বঁধু আসিয়া কাতরে -আকুল কদলে মানভিক্ষ চাহিতেছেন ; কিন্তু রাধার দয়া হইল না, তিনি সপিগণকে দিয়া ভীমকে কুঞ্জের বাহির করিয়া দিলেন। স্যাম চলিয়া যাইবামাত্র তিনি “বধু বধু” বলিয়া মুৰ্ছিত হইয়া পড়িলেন। সর্থীরা বহুযত্নে চৈতষ্ঠা সম্পাদন করাইলে বলিলেন ;– مع حم فجميعد مع نة تينج تيجية তপ বরত কত করি দিন যামিনী ঘে কালুকো নাহি পায় । হেন অমূলধন মঝু পাদ গড়ায়ণ কোপে মুঞি ঠেলিনু পায়। তখন রাধা শিরে করাঘাত করিয়া হাহাকার রথে রোদন করিতে লাগিলেন। সখিগণ পুনরায় খামকে আনিয়া মিলাইলেন। সব দুঃখ ভুলিয়া রাধা আবার প্ৰেম-পাথারে সাতার দিতে লাগিলেন। তামের বুকে মাথা রাখিয়া—নয়নে নয়ন দিয়া কত ক্ষমা চাহিয়া বলিলেন ; বঁধু আমি যে রাগ করি, সে কেবল তোমার জোরে, আমি অবোধিনী গয়লার মেয়ে, তোমার মর্য্যাদা জানিব কিরূপে ? তুমি দয়া ক’রে আমায় ভাল বাসিয়াই না আমার মান বাড়াইয়াছ। নতুবা আমাকে পুছে কে ? তোমার গর্বে আমার গৰ্ব্ব, তোমার মালে আমার মান ।