পাতা:প্রেমিক গুরু.djvu/১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( & ) ভাবসাধনার শাস্ত্রীর ও অশাস্ত্রীয় কিম্ব বৈধ ও অবৈধ উভয় পন্থাই আলোচনা করিয়াছি। এই পুস্তকে নানা শাস্ত্রের প্রমাণ এবং জ্ঞানী ও ভক্তবর্গের প্রবচন ও পদাবলী সংগৃহীত হইয়াছে * । এই পুস্তকথানি লেখা প্রায় শেষ হইয়া আসিয়াছে, এমন সময় বৃন্দাবন, পুরী, কলিকাতা, নবদ্বীপ প্রভৃতি স্থানের গণ্যমান্ত গোস্বামী ও বৈষ্ণবগণের স্বাক্ষরিত একখানি বিজ্ঞাপন আমাদের হস্তগত হয় । তাহার মৰ্ম্ম এই যে, "ভণ্ড তান্ত্রিক ও বৈষ্ণবগণ সাধনার নামে, মস্ত ও মেয়েমানুষ লইয়া সমাজে ব্যভিচার বৃদ্ধি করিতেছে। গৌড়ীয় বৈষ্ণবসম্প্রদায়ের কোন সাধনপন্থায় বৈষ্ণবীর প্রয়োজন হয় না। সুতরাং, যাহারা সাধনকার্য্যে বৈষ্ণবীর সাহায্য লইয়া থাকে, তাহার গৌড়ীয় বৈষ্ণব সম্প্রদায় ভুক্ত নহে ।” বাস্তবিক ভণ্ড তান্ত্রিক ও বৈরাগিগণ ব্যভিচারস্রোতে দেশ প্লাবিত করিয়াছে, ধৰ্ম্মের নামে কত প্রকার অধৰ্ম্ম অনুষ্ঠিত হইতেছে, তাহার দমনকল্পে বৈষ্ণবসমাজের শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিগণের আগ্রহ হইয়াছে দেখিয় তাহীদের অনুষ্ঠানের প্রশংসা করিতে হয়। কিন্তু সত্যের খাতিরে ইহাও বলিতে বাধ্য হইতেছি যে, তাহারা বৈধ উপায় পরিত্যাগ করিয়া, যেন সত্যকে লুকাইবার চেষ্টা করিয়াছেন । অবশু সাধক-গোপীর সাহায্য ব্যতীত রাগমার্গের সাধক গোপ্যমুগতিময়ী ভক্তিলাভ করিতে পারেন সত্য ;–সাধন-পথে স্ত্রীলোকের সাহায্য না লইলেও প্রেম-ভক্তি লাভ করা যায় বটে ; কিন্তু যে সকল সাধক বুৰিয়া সাধনায় সাধকগোপী ( স্ত্রীলোক ) আশ্রয় করিয়াছিলেন, তাহারা কি কেহ বৈঞ্চব নহেন ? বৈষ্ণবচূড়ামণি জয়দেব, বিদ্যাপতি, চণ্ডীদাস ও ৪ খ্ৰীমন্ত্রগ গোস্বামীর “ভক্তি রসায়ুত সিন্ধু” ও “উজ্জ্বল-নীলমণি", খ্ৰীযুক্ত যুগল কিশোর দাস গোস্বামীর "উজ্জ্বল রস চিন্তামণি", ঐযুক্ত রসময় দ্বাসের “রসসার” প্রভৃতি *षश्ःब ंश् चॆषंश् छ्न्ा ८ेवंषष्ठख्रिखरर्वत्र अंशान् खिखि । ' ' , \, .