পাতা:প্রেমিক গুরু.djvu/১৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ጳ ১৭২ ৷ r* প্রেমিক-গুরু ভক্ত নিজে পিতা মাত হইয়া, ভগবানকে শিশু পুত্রের ন্যায় আদর যত্ন করিয়া থাকেন। নিজের স্বাৰ্থ ভুলিয়া—বাসনা-কামনা বিসর্জন দিয়া একমাত্র পুত্রের সেবাই জনক-জননীর ধ্যান-জ্ঞান। পুত্রের নিকট পিতা মাত কিছুই চাহেন না ; আপন ভুলিয়া, সৰ্ব্বস্ব দিয়া পুত্রের সুখ-স্বাস্থ্যের জন্ত ব্যস্ত এইরূপ ভাব ভগবানে জন্মিলে, তাহাকে বাৎসল্য ভাব বলে । নন্দ-যশোদার বাৎসল্যভক্তিতে ভগবান বালক সাজিয়া যশোদার স্তন্যপান, -নন্দের বাধা মাথায় বহন করিয়া ছিলেন । বাৎসল্য ভাবের পরিপাক দশায় যখন ভক্ত আত্মহারা হইয়া যান, তাহার সমস্ত দেহ-মন-বুদ্ধি ভগবানে সমৰ্পিত হইয়া যায়, তখনই কাস্তাভাব বলা যায়। স্ত্রী যেমন স্বামীকে ভালবাসে, সেইরূপ প্রাণ দিয়া, যৌবন-জীবন দেহভার সমর্পণ করিয়া ভগবানকে ভালবাসিলে, তখন তাহাকে প্রাপ্ত হওয়া যায়। ইহাই সাধ্যের শেষ অবস্থা,—ভাবভক্তির ইহাই উৎকৃষ্ট অবস্থা । * ভক্ত তখন সৰ্ব্বপ্রকার বেদবিহিত কৰ্ম্ম ও লোক-ধৰ্ম্ম বিসর্জন দিয়া কেবল প্রেম-কারুণ্য কণ্ঠে গাহিয়া থাকেন ;–

  • মৎপ্রণীত “ব্রহ্মচৰ্য্য-সাধন" নামধেয় পুস্তকের নিয়মানুসারে ব্রহ্মচৰ্য্যপালন করিলে চিত্তশুদ্ধি হইবে। তখন মল:স্থির করিবার জন্য "যোগীগুরু" পুস্তকের লিখিত জাসন, মুত্র প্রভৃতি ক্ষুদ্র ক্ষুত্র ষোগোক্ত ক্রিয়ার অনুষ্ঠান করিবে এবং “জ্ঞানীগুরু" পুস্তকের লিখিত জানালোচনা করিবে। তৎপরে "যোগীগুরু" ৰ “জ্ঞানীগুরু" পুস্তক্ষোক্ত সাধনায় স্বক্ষভাবে ব্রহ্মোপলব্ধি কিম্বা “তান্ত্রিক-গুরু" পুস্তকোত্ত স্থলসাধনায় ভগবৎ-সাক্ষাৎকার করবে। তদনন্তর "প্রেমিক গুরু" পুস্তকের লিখিত সাধনার গোপিকালিষ্ঠ প্রেমময়স্বজ্ঞাৰ লাভ করতঃ ভগবানের অসমোর্শ্ব লীলা-রস-মাধুর্য্যে অনন্তकाप्लग्न जश्च निमग्न इश्ब्रां याश्रद । शङब्रां९ भ९थगैौक भूखक कब्रथानिप्ठ नवd হিন্দুশাস্ত্রের সার সংগৃহীত হইয়াছে। এই পুস্তক করখানিতে পৃথিবীর সমস্ত ধর্শ্বनश्चमांtब्रब्र शर्ध-नवचौञ्च नकज चखांब श्रृं{ कब्रिtत । §