পাতা:প্রেমিক গুরু.djvu/২০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

=تےهاست. جمعتعويکيپ ఏe প্রেমিক-গুরু S AS AA AAMMAMSAMMeeAeAMMMe eeeeeeeeeeAeeAMMMAMAMMMMAAAS রোগ আরোগ্য হইয়া আবার হইলে তাহাকে প্রকৃত আরোগ্য রলে না । আত্যস্তিক দুঃখ মোচন বা স্বরূপ প্রতিষ্ঠার নামই যথার্থ মুক্তি,—তাহাই নিৰ্ব্বাণ নামে কথিত হয়। পরমপুরুষাৰ্থ নিৰ্ব্বাণের নামান্তর, জগতের যাবতীয় জ্ঞানীব্যক্তি চিরকালই নিৰ্ব্বাণরূপ নিরাপদস্থান লাভ করিবার জন্ত ৰত্ন করিয়া গিয়াছেন। পরমপুরুষাৰ্থ-বিচারই প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য দৰ্শনশাস্ত্রের বিশেষ অঙ্গ। র্তাহার। প্রথমতঃ মানবজীবনের লক্ষ্য স্থির করিয়া ভদকুকুল বলিয়া শাস্ত্রবিচারের অবতারণা করিতেন। অনুধাবন করিলে দেখা যায় যে দার্শনিকের মূলতঃ বক্ষ্যমাণ তিনটা লক্ষ্য বিষয়ের একটকে পরমপুরুষাৰ্থ বলিয়া উল্লেখ করিয়াছেন ; দুঃখনিবৃত্তি, সুখলাভ ও স্বরূপ*Tifos ( Self-realisation ) ! এতদ্ব্যতীত পূর্ণত্বলাভ ( Perfection ) কেও কোন কোন দার্শনিক পরমপুরুষাৰ্থরূপে নির্দেশ করিয়াছেন। এয়িষ্টটল, ও তৎপূর্ববৰ্ত্তী গ্রীসীয় দার্শনিকগণ সাধারণতঃ পূর্ণত্বলাভকেই মূল লক্ষ্যরূপে উপস্থাপিত করিয়াছেন ; ইহার কারণ এই যে, তাহারা কর্তব্যানুষ্ঠান ও সুখলাভ, এতদুভয়ের বিরোধ সম্ভাবনা স্পষ্টরূপে হৃদয়ঙ্গম করিতে পারেন নাই ; কাজেই কৰ্ত্তব্যতৎপরতা ও স্বথাবাপ্তি এই হুইটকে পরম্পরামুগামিরূপে গ্রহণ করিয়া, এতচভয়ের ঐক্যরূপ পূৰ্ণব্ৰলাভকে পরমপুরুষাৰ্থরূপে নির্দেশ করিয়াছেন । প্লেটোর মতে কেবল জ্ঞান অথবা সুথাম্বেষণেই মানবজীবনের চরমলক্ষ্য পৰ্যবসিত হয় না। বস্তুতঃ বৃত্তিসমূহের পরম্পরাপেক্ষ ফুর্ণরূপ পূর্ণতেই জাত্মা প্রকৃত জীবন লাভ করে । যদিও প্লেটো স্থানে স্থানে মুখকে গুংখানুষঙ্গী ও ক্ষণস্থায়ী বলিয়া নিন্দ করিয়াছেন, কিন্তু আস্তেfপাস্ত দেখিতে গেলে জ্ঞানানুসারী কৰ্ত্তব্যতৎপরতা (Virtue ) ও স্থখলাভ, এতদুভয়ের অবিচ্ছিন্নত্ব প্রদর্শন করাই প্লেটোর অভিমত বলিয়া প্রতীয়মান হয় । •vid Sidgwick's Methods of Ethics P. ros.