পাতা:প্রেমিক গুরু.djvu/২৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জীবন্মুক্তি ミ〉? ASA SSASAS SS SAAAA S SAAAS S SA SAS A SAS AA SAASAASSAAAAAAS SAAAAAS AAAAAA র্যাহার লাভ হইতে আর লাভ নাই, র্যাহার জ্ঞান হইতে আর জ্ঞান নাই, যে সুখ হইতে আর সুখ নাই, তাহাকেই ব্ৰহ্ম বলিয়া জানিবে। সুতরাং ব্রহ্মে আত্মস্বরূপ উপলব্ধি অপেক্ষ আর পরমপুরুষাৰ্থ কি হইতে পারে —ইহারই নাম নিৰ্ব্বাণমুক্তি। আত্মজ্ঞান দ্বারাই মুক্তিলাভ হইয়া থাকে। “জ্ঞানাৎ সংজায়তে মুক্তি” সুতরাং একমাত্র জ্ঞানই মুক্তিলাভের উপায় । বৈরাগ্য-অভ্যাস তত্ত্বজ্ঞান দ্বারা মুক্তি সাধিত হয়। আবার আমরা পূৰ্ব্বেই বলিয়াছি, "ভক্তি জ্ঞানস্ত কারণং’ ভক্তি দ্বারা তত্ত্বজ্ঞান বিকসিত হয় । অতএব মুমুক্ষুব্যক্তি প্রথমতঃ বেদবিধি অনুসারে বর্ণাশ্রমবিহিত ক্রিয়াকলাপাদি সম্পাদন করিবে, তৎফলে চিত্তশুদ্ধি হইলে ভক্তির সঞ্চার হইবে । যখন মুক্তি লাভে বলবতী ইচ্ছা জন্মিবে, তখন আত্মস্বরূপ লাভের জন্ত বেদাস্তাদি শাস্ত্রানুসারে জ্ঞানালোচনা করিবে । শমদমাদিসম্পন্ন বিবেকবৈরাগ্যযুক্ত ব্যক্তিই মুক্তিলাভের জন্য ব্যাকুল হইলে জ্ঞানালোচনার অধিকারী হন। নতুবা কাব্যক্তিকে জ্ঞান কথা বলিয়া বুদ্ধি-বিভেদ জন্মাষ্টতে শাস্ত্রকারগণ নিষেধ করিয়াছেন । যথা – ন বুদ্ধিভেদ জনয়েদজ্ঞানাং কৰ্ম্মসঙ্গিণামৃ ।

  • . \ } -- শ্রুতি ।