পাতা:প্রেমিক গুরু.djvu/২৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জীবন্মুক্তি Rම්A SAAAAAA SAAAAAeMMMMMAMMASAeMAAA AAAA AAAASASASS হৃদয় রমণীগণের পক্ষে সন্ন্যাস নিষিদ্ধ হইয়াছে। আবার শিশ্নোদরপরায়ণ কলির মানবগণের জন্য বৈদিক সন্ন্যাস বিহিত নহে ; কারণ, ভোগলোলু পত প্রযুক্ত পতন অনিবাৰ্য্য। তাই কলির সর্বসাধারণের (স্ত্রী, শূদ্রাদির পৰ্য্যন্ত) জন্ত তন্ত্রোক্ত সন্ন্যাস বা অবধূতাশ্রম নির্দিষ্ট হইয়াছে। কলিকালে শৈবসংস্কার বিধানানুসারে অবধূতাশ্রম অবলম্বন করাকেই সন্ন্যাসগ্রহণ বলা হইয়া থাকে। অবধূতাশ্রমে দেবি কলে সন্ন্যাস উচ্যতে । — মহানিৰ্ব্বণি তন্ত্র ৮/২২২ কলিযুগে অবধূতাশ্রমকেই সন্ন্যাস বলে। যখন সমুদায় কাম্যকৰ্ম্ম হইতে বিরত হইয়া ব্ৰহ্মজ্ঞান সমুৎপন্ন হইবে, তৎকালে অধ্যাত্মবিদ্যাবিশারদ ব্যক্তি অবধূতাশ্রম অবলম্বন করিবেন । ব্রহ্মাবধূত, শৈবাবধূত, কুলাবধূত, নকুলাবধূত প্রভৃতি ইহার নানা শ্রেণীতে বিভক্ত। তন্মধ্যে ব্ৰহ্মাবধূতগণ সন্ন্যাসীর দ্যায় ব্রহ্মনিষ্ঠ ও নিয়মাদি পালন করিয়া থাকেন ; আর অন্তান্ত অবধূত শাক্ত কিম্বা শৈবমতেরই পূর্ণতর অবস্থা । সুতরাং পৃথক আর ইহাদের বিবরণ বিবৃত করিলাম না । শাস্ত্রে অবধূতের এইরূপ লক্ষণ লেখা আছে— অ——আশাপাশবিনিম্মুক্ত আদিমধ্যান্তনিৰ্ম্মলঃ । আনন্দে বর্ততে নিত্যং অকারস্তস্তলক্ষণম্ ॥ ব—বাসনা বর্জিত যেন বক্তব্যঞ্চ নিরাময়ম । বর্তমানেষু বর্তেত বকারস্তস্য লক্ষণম্ ॥

  • অবধূতের শ্রেণী ও তাছাদের সাধন সম্বন্ধে মৎপ্রণীত “তান্ত্রিক-গুরু" পুস্তকে বিশদ করিয়া লেখা হইয়াছে, এজন্য এখানে আর পুনরুল্লিখিত হইল না ।