পাতা:প্রেমিক গুরু.djvu/৩০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জীবন্মুক্তি ミbペア هستهای به هم مستم های اهمیت یخیه AAAAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA S AAAAA AAAAAS S ও মাৎসৰ্য্য প্রভৃতি অন্তকরণের সমুদয় বৃত্ত্বিগুলি নিরোধ হইয়া যাইবে । তখন কেবল বিশুদ্ধ চৈতন্ত মাত্র স্ফৰ্ত্তি পাইতে থাকিবে। এইরূপ কেবল চৈতন্য স্ফৰ্ত্তি পাওয়ার নাম জীবদ্দশায় জীবন্মুক্তি, এবং অন্তে নিৰ্ব্বাণ বলিয়া কথিত হয় । সাধক পরমাত্মার সহিত আপনার হৃদয়ের যথার্থ যোগ স্থাপন করিতে পারিলে অমরত্ব প্রাপ্ত হন, অর্থাৎ—আপনাকে অমর বলিয়া স্পষ্ট বুঝিতে পারেন। তিনি মৃত্যু আসন্ন দেখিয়াও উদ্বিগ্ন হন না, এবং দীর্ঘজীবনেও আনন্দ প্রকাশ করেন না, অর্থাৎ—তিনি আসন্ন-মৃত্যু ও দীর্ঘজীবন, এতদুভয়কে সমভাবে দেখেন। তিনি মরণভয় তুচ্ছ করিয়া প্রেমে মাতোয়ারা— বিহ্বল হইয়া গদগদম্বরে প্রাণেশ্বরের মহিমা কীৰ্ত্তন করেন । তিনি কালকে কলা দেখাইয়া রামপ্রসাদের মুরে গাহিয়া থাকেন— অামি তোর আসামী নইরে শমন, মিছা কেন কর তাড়না । আবার “সুধাগে তোর যমরাজাকে আমার মত নিয়েছে ক'টা" বলিয়া চোখ রাঙ্গাইয়া তিনি যমদূতকে তাড়াইয় দেন। বস্তুতঃ সাধক যখন আপনাকে চিরদিনের মত আপনার ইষ্ট দেবতার চরণে বিক্রয় করিয়া নিত্য আনন্দের অধিকারী হন, তখন তিনি স্পষ্ট দেখিতে পান যে, তাহার সে প্রেম ও আনন্দ অনন্তকাল ব্যাপী, কস্মিনকালে কোন জগতে ইহার ক্ষয় বা বিনাশ নাই । ইহলোকে অবস্থান করিয়াও তিনি র্যাহার সহবাসের আনন্দ ও ষে প্রেম সম্ভোগ করিয়াছেন, দেহাস্তেও তিনি তাহার নিকটে থাকিবেন এবং সেই প্রেমই সম্ভোগ করিবেন । সুতরাং মৃত্যু তখন আর তাহার নিকট প্রকৃত মৃত্যুরূপে অগ্রসর হয় না, অর্থাৎ-উহা তাহার পক্ষে আর তখন ইহ-পরকালের মধ্যে ব্যবধানরূপে প্রতীয়মান হয় না । ইহাকেই সাধকের অমর জীবন, অনন্ত জীবন বা সত্য জীবন লাভ