পাতা:প্রেমিক গুরু.djvu/৩০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জীবন্মুক্তি ९b~*ी reau. ...... TAMATAMAS AMAAA AAAA AAAAMAMAAAA MMAS AMMAMAAA AAAA AAASS ബം ग्ञ्चल গীতার প্রথম শ্লোকটা অনুবাদ করিতে গিয়া সাতটা ভুল করিয়া বসিয়াছে, তাহাদিগের সমালোচিত হিন্দুধৰ্ম্ম ও হিন্দুশাস্ত্র পাঠ করতঃ এই শ্রেণীর লোক পণ্ডিত হইয়া হিন্দুদিগের গুরু হইতেছে । ঋষিগণ সংস্কৃতানভিজ্ঞ বুঝিয় তাহাদের প্রণীত শাস্ত্রাদির ভ্রমসংশোধন ও শ্লোকাঙ্গকৰ্ত্তন করিয়া তাহারা হিন্দুসমাজের নিঃস্বার্থ উপকার সাধন করিতেছে । এই শ্রেণীর লোকদ্বারা হিন্দুধৰ্ম্মরূপ কল্পপাদপ ফল-ফুল-পত্ৰাদি-যুক্ত শাখা-প্রশাখা শূন্ত হইয়া স্থানুবৎ শোভিত হইবার যোগাড় হইয়াছে। এতদ্ব্যতীত আর এক শ্রেণীর লোক আছে --তাহারা অবতার। নিজে কিম্বা ভক্তগণ দ্বারা সমাজে অবতাররূপে পরিচিত হইতেছে। ভগবান গৌরাঙ্গদেবের পর হইতে এতদেশ অবতারগণে পরিপূর্ণ। প্রতি জেলাতেই দু’একটী অবতারের অভু্যদয় পরিদৃষ্ট হইতেছে । ইতিমধ্যে দুই একটা অবতারের কারা ও দ্বীপান্তর বাসের লীলাভিনয় হইয়া গিয়াছে। তথাপি ধৰ্ম্মপ্রাণ সরল লোকগণ দলে দলে যাইয়া অবতারের দলপুষ্ট করিতেছে । এই শ্রেণীর লোকদ্বারা হিন্দুসমাজ খণ্ড খণ্ড হইতেছে ; এবং প্রকৃত সাধুচরিত অবতারের অন্তরালে পড়িয়া লোকলোচলের বহিভূত হইয়া পড়িতেছে। অবতারের সংশয়জাল ছিন্ন করিতে না পারিয়া সাধু মহাত্মার ত্যাগবৈরাগ্য বা জ্ঞান ভক্তির আদর্শ সাধারণে গ্রহণ করিতে পারিতেছে না । এক্ষণে সাধারণের উপায় কি ?—তাহারা কি করিবে, কোন পথ ধরিবে এবং কাহার কথায় বিশ্বাস করিবে ? তাই বলিয়াছি, বিষম কাল পড়িয়াছে। আর বিষম কাল পড়িয়াছে বলিয়াই ত ভয় হয়। বিশ্বাস করি কার কথায় ? যে বলিতেছে “গৃহস্থ জাগরিত হও,” আবার সেই বলিতেছে “উঠিওনা, রাত্রি আছে,” এখন কি করা কৰ্ত্তব্য। এক্ষণে কৰ্ত্তব্য এই যে, আমাদের ঈশ্বরদত্ত, ৰে মনুষ্যত্ব—তাহাকেই আশ্রয়,করা—কেন না তিনি আমাদের