পাতা:প্রেমিক গুরু.djvu/৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রেমিক-গুরু 8وا ASA SSASAS A SAS SSAS SSAS A SAS SMMMAMAMAMAAA SAAAAAS মঙ্গুষ্যের সকল বৃত্তিই ঈশ্বর-মুখী বা ঈশ্বরানুবৰ্ত্তী হয়, সেই অবস্থাই ভক্তি । তাহা হইলে, ঈশ্বরে সেই সমস্ত বৃত্তি অপিত হইলে তাহার আনন্দ-স্বরূপ তাহাতে প্রতিবিম্বিত হইয়া সুখই প্রদান করিয়া থাকে। দর্পণে চাহিয়া হাসিলে, দর্পণস্ত প্রতিবিম্ব ও হাসিতে থাকে। বৃত্তি সমুদয় তাহাতে একমুখী হইলে, তাহার স্বরূপ প্রতিভাত হয়—তিনি আনন্দময়, তিনি আকাঙ্ক্ষা-পরিশু, সুতরাং ভক্তেরও সেই ভাব উদয় হয় ; তখন মানুষ সুখী হইয় থাকে । আর কিছুই চাহে না, - আর কিছুই বোঝে ন । সেই আননেষ্ট তাঙ্গর আনন্দ,—সেই ভাবেই সে বিভোর। সৰ্ব্বপ্রকার ভাবের সহিত, সৰ্ব্বপ্রকার বৃত্তির সহিত, সৰ্ব্বপ্রকার বাসনার সঙ্গিত, সৰ্ব্বপ্রকার কামনার সহিত, সৰ্ব্বপ্রকার জ্ঞানের সহিত ঈশ্বরের অসুরক্তিষ্ট প্রেমভক্তি । ভক্তি হইতেই প্রেম জন্মে । প্রেমের উদয় হক্টলেক্ট জাব জীবন্মুক্ত হইয়া থাকে । কেহ কেহ বলিয়া থাকেন যে, বর্ণাশ্রমবিচিত কৰ্ম্ম-পরম্পরা ভক্তিল জঙ্গ, কিন্তু তাছা ভক্তিতত্ত্ববেত্তা ঋষিগণ স্বীকার করেন না । কারণ শাস্ত্রে উক্ত হইয়াছে যে,-- তাবৎ কৰ্ম্মাণি কুবতি ন নিৰ্ব্বিদ্যেত যাবতী । মৎকথা শ্রবণাদে বা শ্রদ্ধা যাবল্প যায়তে ॥ —শ্ৰীমদ্ভাগবত, ১১।২১৯ যে পৰ্য্যন্ত নিৰ্ব্বেদ অর্থাৎ বিষয়ের প্রতি বৈরাগ্য না জন্মে ও যদবধি ভাগবতী কথাদিতে শ্রদ্ধা ন জন্মে, সেই পৰ্য্যন্ত বর্ণাশ্রমবিহিত কৰ্ম্মসকল করিবে । শ্রদ্ধা জন্মিলেই আর বর্ণাশ্রমধৰ্ম্মের প্রয়োজন নাই ; সুতরাং ভাহা কিরূপে ভক্তিসাধনার অঙ্গমধ্যে পরিগণিত হইবে । কেহ কেহ জ্ঞান ও বৈরাগ্যকে ভক্তির অঙ্গ বলিয়া উল্লেখ করেন, কিন্তু তাহাও যুক্তি সঙ্গত