পাতা:প্রেম বিলাস - নিত্যানন্দ দাস.pdf/১৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

un fra i পূৰ্ব্বাপর যার যেই ভজন আশ্রয়। যেই স্থানে যেন ভক্ত তেন মত হয় ৷ 饭可动市国夺弧5布尔颈 外邻甲可1 সেই সব ভক্ত সঙ্গে জানিবে সকল ৷ সবাকার মনোবৃত্তি ধৰ্ম্ম রক্ষা পায়। অনুসঙ্গী শিষ্য তাহে করিলা কৃপায় ৷ শ্ৰীনিবাস নরোত্তম দুই অধিকারী। দুইয়ের অসংখ্য শাখা কহিতে না পারি। (১) দুই অবয়ব সংখ্যা গুণ লিখিতে না পারি। সেই দ্বারে দীনহীন সকল নিস্তারি ॥ ঠাকুর মহাশয়ের এই গুণের বর্ণন । আর যে অদ্ভুত বাক্য করাহ শ্ৰবণ ৷ আপনে গৌরাঙ্গ যার আছয়ে অন্তরে। সেই প্ৰেমমূৰ্ত্তি তাহা সেবা যে বাহিরে ৷ | যাত্রা মহোৎসব সেবা বৈষ্ণব সেবন।। ভজন স্মরণে কাল করেন ক্ষেপণ ৷ যে হইল শিষ্য র্তারে করে। প্ৰবৰ্ত্তন। কৃষ্ণের সেবা করি আর কৃষ্ণের ভজন ৷ (২) মোর প্রভু-বাক্য মোর অন্তর বাহিরে। সেই প্ৰভু সেই আজ্ঞা যদি কৃপা করে। অধন্য মানয়ে নরোত্তম আপনাকে । শুন শিষ্য বন্ধুগণ কহিয়ে তোমাকে ৷ প্রথমেই কৃষ্ণপদ প্ৰাপ্তি লক্ষ্য যার। সে লাইব লক্ষ নাম সংখ্যা আপনার ৷ (5) निम्नलिथिऊ फ्रांब्रि छ्य श्लनिधिउ প্ৰেম-বিলাস । পুস্তকে নাই ;- वैनिबांटनद्र भाथ छम दछ अन। শাখা বর্ণনে কর্ণপুর করিল লিখন ॥ Siई दांछला झूम न लिथिक्र कभ । কর্ণপুর কৃত কত আছয়ে নিয়ম ৷ (২) কৃষ্ণ সেবা কর আয় বৈষ্ণব ভজন । Stć অনেক বাঢ়িল শাখা নিজ পরদেশে। আর এক বক্যি লিখি আনন্দ আবেশে । রাঘবেন্দ্র রায় ব্ৰাহ্মণ এক দেশবাসী । গড়ের হাট উপরে লঞা লিখিয়ে প্ৰকাশি ৷ তার দুই পুত্র হৈল সন্তোষ, চান্দরায় । চান্দরায় বলবান সৰ্ব্বলোকে গায়। মহাবীর শক্তিধরে যুদ্ধ পরাক্রমে। শুনিয়া তাহার নাম কঁাপিয়ে জীবনে ৷ চৌরাশি হাজার মুদ্রার ছিল জমীদার। তার কথোদিনে হৈল এমন প্ৰকার ৷ গড়ি দ্বারে গেল তাহ ফৌজদার হয়। রাজমহল থানা করি আমল করায় ৷ বলবান দেখিয়া সেই বিচারিল মনে। না দেয়। পাতসার করে থান দেয় গ্ৰামে ৷ ” পাঁচ সহস্ৰ অশ্ব রাখে কতেক পয়দল। কত দেশ মারি নিল করি অস্ত্ৰবল ৷ যুদ্ধ কৈল ভয়ে লোক গেল থানা ছাড়ি । লুটিয়া লইয়া আইল যত ধন কড়ি ৷ গড় আমলি হৈল দেশ এইরূপে থাকে। ডাকাচুরি মনুষ্য মারে না মানে কাহাকে ॥ তাহার পাপের কথা লেখা নাহি যায়। কৰ্ণে হস্ত দিয়া লোক ছাড়িয়া পলায় ৷ শক্তি উপাসনা সদা মৎস্য মাংস খায়। ... */ পর স্ত্রী ঘর দ্বার লুটি লঞা যায়৷ দুৰ্গা মহোৎসবে পূজা করয়ে প্রতিমা। : ) যত জন্তু বধ করে তার নাহি সীমা ৷ যমালয়ে চিত্রগুপ্ত তার পাপ যত । লিখিতে না পারে গড়া হৈল শত শত ॥ একদিন চিত্ৰগুপ্ত কহিয়ে রাজারে । এই দুই ব্ৰাহ্মণ কুমার কিবা নাহি কয়ে ৷ ”