পাতা:প্রেম বিলাস - নিত্যানন্দ দাস.pdf/৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SV රෙist-fඳිvilizi 1 শ্ৰীনিবাস নাম শুনি সুখ উপজিল । চৈতন্যের শক্তি হন দৃঢ় বিশ্বাস হৈল৷ আইস আইস বাপু তোমায় করি কোলে । বক্ষে করি ভিজাইলা নয়নের জলে ৷ তোমার নিমিত্ত নিত্যানন্দ যে চিন্তিত । সাধ ছিল দেখা হৈল তোমার সহিত ৷ নাহি শুনি কারো মুখে নতো দরশন। না বুঝি ইহাতে আছে কত গৃঢ় ধন ৷ বীরচন্দ্ৰ ডাকি মোরে জাহনবা সাক্ষাতে । বৃন্দাবনে শ্ৰীনিবাসে পাঠাত ত্বরিতে ৷ জন্মিয়াছেন। গঙ্গা-তীরে অতি শিশু হন । দেখা নাহি হয় তার এইটােত কারণ ৷ ” অনায়াসে চৈতন্য এই পথে মিলাইলেন । তামা দ্বারে বুনন্দাবনে লীলা প্ৰকাশিবেন। এবে কাৰ্য্য নাহি সব জিজ্ঞাসিয়ে আর । তোমার সহ খণ্ডে সুখ হইব আমার ! খণ্ড হৈতে গমন হইল গঙ্গা হৈতে পার । মাতা পিতা দুঃপী বড় গুতে আপনার }, ঘরে যাইয়া বালক অস্তির তৈল প্ৰেমে । হাসে কান্দে নাচে গায় ঘন পড়ে ভূমে | ফুকরি ফুকরি কান্দে অতি উচ্চৈস্বরে। রোদিন উঠিল বড় আচাৰ্য্যের ঘরে 1} । কেন বা হইল তেন কিছুই না জানি । জিজ্ঞাসিালে অধিক ক্যান্দে উড়িল পরাণি ! রোদন শুনিলেন আচাৰ্য্য বাড়ীর ভিতরে । দেখিলেন পুত্র কালেদ কাতর অন্তরে ; জিজ্ঞাসিল কোন পুত্র করাহ রোদিন । স্নান করি কেনে কান্দ না বুঝি কারণ। একে একে গ্রামের লোক সংঘট্টি হইল । দেখিয়া বালকের চেষ্টা হাহাকার কৈল ॥ [ চতুর্থ বিলাস। তার মধ্যে ছিল এক বৃদ্ধ ব্ৰাহ্মণ । ধৈৰ্য্য করা শুন ইহার কহিয়ে কারণ ॥ খণ্ডবাসী নরহরি ঠাকুর মহাশয়। স্নান কালে বালক সনে পথে দেখা হয় ৷ র্তার দর্শনে বালকের এই দশা হৈল । চিন্তা নাহি ধৈৰ্য্য ধর স্বরূপে কহিল ৷ নরহরি নাম শুনি বালক হাসিল। বিপ্রের কথাতে কিছু বাহা প্ৰকাশিল ॥- কিন্তু সেই দিন হৈতে আর দশা হৈল। চৈতন্য বিরহ বাধি দ্বিগুণ বাঢ়িল ৷ চৈতন্য প্রভুর নাহি হৈল দরশন। নিত্যানন্দ প্রভুর নাহি দেখিল চরণ ॥ অদ্বৈত আচাৰ্য্য রূপ আর না দেখিল স্বরূপ রায় সনাতন রূপ না পাইল ৷ ङङ%ा०ा अफ्लिाङ •ा ९gन्दिा नक्कीáन्म । হইল পাপিষ্ঠ জন্ম নাহিল তখন ৷ উদ্ধমুখ করি। অনেক করে আর্তনাদ। পশ্চাৎ জন্ম দিয়া বিধি কৈল সুপ-বাধা ॥ সে কালে আকাশ বাণ হইল গগনে । প্রেমরূপে জন্ম তোমার চিন্তা করা কেনে | তোমা দ্বারে রাধাকৃষ্ণ লীলার প্রচার। চৈতন্যের আস্বাদ্য তুমি ভাসাবে সংসার। সুন্দাবনে রস শাস্ত্র রূপ সনাতন । লেখিয়াছেন দুই ভাই তোমার কারণ ॥ ৯ ধস্য চৈত্যু গোসাঞি তোমার নিমিত্তে। পাঠাইলা গ্ৰন্থ বৰ্ণনা করিতে ৷ 德 t すう 考 ভাইট সচিন্তিত আছেন বন্যাবনে । শীঘ্ৰ মাছ সৃদি তুমি পাবে দরশনে৷ বিলম্ব হৈলে দুই ভাই দর্শন না হৈবে। বৃন্দাবনে গেলে দুঃখ অধিক বাঢ়িবে।