পাতা:ফুলের মালা.djvu/১০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কুলের মালা । * * 6 তাহার জীবন আনন্যস্বপ্নের মধ্যে কান্ধুি! যাইতেছে । শক্তির প্রেমহীন, সুখহীন, শাস্তিষ্ঠান, দুঃস্বপ্নপূর্ণ ভীষণতরঙ্গ-নিপীড়িত, হতাশ জীবনের সহিত উহার কি প্রভেদ ! ভগবান কি অপরাধে তাঙ্গর এরূপ বিষম দশা করিলেন? জলন্ত ঈর্ষায় শক্তির ঈদখে চিতাবহি জলিয়া উঠিল । রঙ্গিণ আসিয়া দেখিল শক্তি কক্ষস্থার হইতে দূরে দাড়াইয়া। তাহকে গুহ প্রবেশ করিতে অনুরোধ করিলে সে বলিল, “রাজাকে এখানে ডাক, আমি অন্ত কঃ!রে। সাক্ষাতে সে কথা ঠাঙ্গকে বলিব না’। রঙ্গিণ আবাধু গৃহপ্ৰবেশ করিল ; কিছু পরে রাজা স্বয়ং তাহার নিকটে আসিয়া বলিলেন, “শুনিলাম কোন জরুরি গুপ্ত খবর দিতে আসিয়াছ। এখালে কেচ নাই, স্বচ্ছনে বলিতে পার” । শক্তি স্বর ঈষৎ পরিবর্তন করিয়া আস্তে আস্তে বলিল, *এখানে নয় পুষ্করিণী তীরে আসুন।” বলিয়াই রাজার অপেক্ষা না করিয়া সে অগ্রসর হইল, রাজা ও নীরবে তাঙ্গার পাশ্ববষ্ঠা হইয়া সঙ্গে সঙ্গে চলিলেন। শক্তি পুষ্করিণীতীরে অসিয়া মস্তক: বরণ খুলিয়া চাদের দিকে মুখ ফিরাইয়া দাড়াইল । সপ্তসা যদি চন্দ্রম স্বৰ্গচ্যুত হইয়। তাছার সম্মুখে ভূমিতলে খণ্ড বিথ গু হইয়া পড়িত, তাছা হইলেs গণেশদেব বুঝি ততদুর বিস্থিত ইন্তেম না। তিনি মুগ্ধ চিত্রাপিতের দ্যায় হইয়া পড়িলেন । কিছু পরে যেন সচেতন হুইয়া সহসা একটু হঠিয়া দাড়াইয়া ঘুণাচক গষ্ঠীর স্বরে বলিলেন, “যবনি তুমি কেন ?” শক্তির মাথা ঘুরিতে লাগিল । সত্যই ত সে যবনী ! কোন সাহসে তবে সে আবার গণেশদেবের নিকট আসিল ? শক্তি