ফুলের মালা । 38& কারাগারের বহিসীমার দ্বারদেশে জমাদার গোলাম আলি খী মুড়িসুড়ি দিয়া কাষ্ঠতক্তে বসিয়া ছক টানিতে টানিতে মাঝে মাঝে স্থাক পাড়িতেছিল, আর তাহার সম্মুখে ময়দানে দুইজন প্রহরী পদচারণা করিয়া পাহার দিতেছিল। প্রহরী রোমজান ভিতরের লৌহ-অর্গল খুলিয়া দ্বারে করাঘাত করায় গোলাম আলি গঁ বাহির হইতে দ্বার উন্মুক্ত করিয়া দিল, শক্তি বহির্গত হইয়া আসিলেন । পদচারণশীল প্রহরী তুষ্টজন দ্বারোদঘাটন শব্ব শুনিয়া একই সঙ্গে সুধীরে বলিয়া উঠিল, “কোন হায় ?” জমাদার দ্বার বন্ধ করিতে করিতে উত্তর করিল, “কুছ ফিকির নেই, আপনা কাম করকে চল, ভাইয়া !" প্রহরী দুইজন আর কোন ও কথা না কহিয়া পুনরায় স্ব স্ব পথচারী হুইল । জমাদার দ্বার রুদ্ধ করিয়া দেখিল, স্বাক্টরং দ্বারদেশ হইতে কিছু দুরে চলিয়া গিয়াছে। দ্রুতপদে নিকটে অগ্রসর হইয়া বলিল, “মাঙ্গুঠি ? কুতৰ শক্তিকে গোলামজালি গার নিকটে পড়ছিয়া রাখিয়া ABBB BBB BB BBBS TD BBBBB BBBB BB BBBBBB MBBDD BBB KBB BB BBBB BSBBBBBSBBB মধ্যে কথা ছিল, শক্তির অপেক্ষায় কু তব নিকটস্থ প্রহরীখানায় বসিয়া থাকিবে, তিনি কার; বাঙ্গির হুইবার পর এই আংটি গোলাম আলি খfর মারুফং তাহাকে ফেরৎ পাঠাইলে সে আবার এপারে। আসিয়া শক্তিকে সঙ্গে লইয়া নিরাপদে প্রাসাদ পর্যন্ত পড়েছিয়া দিবে। কুন্তল যে প্রকৃতপক্ষে প্রহরীগানায় বসিয়া বেগমলাহেবের গুভাকাঙ্কায় মগ্ন ছিল না, তাহা পাঠক জানেন । তবে শক্তির কার্যনিৰ্গমন সংবাদ পাইবার বন্দোবস্ত করিয়া ধাইতে সে ক্রটি ృశి
পাতা:ফুলের মালা.djvu/১৪৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।