२bx ফুলের মালা । ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ । উল্কাপিণ্ড যেমন অতিবেগে অল্পক্ষণেই আত্মগতি নিঃশেষিত করিয়া ফেলে, শক্তিও তেমনি উত্তেজিত হৃদয়াবেগে চলিয়া আসিয়া কিছুদূর গিয়াই অবসঙ্ক নিস্তেজ হইয়া পড়িল। সহসা তাহার নয়নান্ধকারের মধ্যে ঘূর্ণ্যমান দিকবিদিক হারাইয় গেল, পদতলে কঠিন ধরণী কেন্দ্র পর্যাপ্ত শূন্ত হইয়া পড়িল, শক্তি প্রাণপণে বল সংগ্ৰহ করিয়া বৃক্ষতলে আশ্রয় গ্রহণ করিতে গিয়া ভূপৃষ্ঠে লুষ্ঠিত হইয়া পড়িল। শক্তিকে এ পর্য্যন্ত কেহই যন্ত্রণাকাতর, মূচ্ছিত হইতে দেখে নাই! আজি নিশীথ বিশ্ব শক্তির শক্তিহীন অসহায় মুক্তির দিকে বিক্ষিত নেত্রে চাহিয়া স্তম্ভিত হইয়া রছিল। কিছুপরে শক্তি পুনরায় চেতনালাভ করিল—তাহার চতুস্পাশে বনতলে ঘনীভূত ভীষণ ছায়াপুঞ্জ, মাথার উপর চন্দ্রশূন্ত আকাশে প্রজ্জ্বলিত তারকারাশি। সে নিম্ন হইতে উৰ্দ্ধে দৃষ্টিপাত করিল,সকলি তাহার নেত্রতারকায় প্রতিবিম্বিত হইল, অথচ সে কিছুই দেখিল না—বাহিরের আলোক অন্ধকার, সৌন্দর্য্য ভীষণত, তাহার অস্তরের জলন্ত যন্ত্রণাস্তর ভেদ করিয়া ইঞ্জিয়বোধ জন্মাইতে অপারক হইল। শক্তি কেবল তাহার হৃদয়ালোড়নে মাত্র সচেতন হইয়া ধীরে ধীরে উঠিয়া বসিল, দেহভার বৃক্ষমূলে স্তস্ত করিয়া অশ্রুঞ্জাবিত নয়নে দক্ষিণ হস্তের প্রতি দৃষ্টিপাত করিল। রাজকুমারকে পরাইবার জন্ত কণ্ঠের ফুলমাল খুলিয়া সে যেমন शंरङ शब्रिब्राझिल, ७थम७ ८ङभनि शं८ङहे ब्रहिब्रांएझ ! भांशांश
পাতা:ফুলের মালা.djvu/২৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।