ফুলের মালা । @念 ময়ের মত অনবরত কুল বিতরণ করিতেছে, রমণীগণ ত্রুতল মস্থিত করিয়া তাহা কুড়াইয়া বেড়াইতেছেন । নবযৌবনবর্তী . স্বামীদোহাগিনী ভামিনীগণ ইহাতে বীতলোভ, তাহার এই ভালুক তাহান গন্ধময় মামোদের প্রতি দূর হইতে কুঞ্চিত মেত্রে চাহিয়৷ ফুলবাগানে ফুল-চয়ন করিয়া বেড়াইতেছেন। কোন কোন রমণীর আবার ফল ফুল অtহরণে মুখ নাই, তাহীদের মনে শীকারের আমোদই জাগিতেছে। প্রেমের ফঁাদে নয়মছাদে যে শীকার তাহাদের ঘরে পুঁধি, মাখির ফেরে তাছার কিরূপ খেলে কিরূপ চলে, তাহ মনে পড়িয়া গিয়া সেই থেলা খেলিবার জন্ত তাহদের হৃদয় বড়ই ব্যস্ত হইয়া উঠিয়াছে—কিন্তু আপাততঃ তাহার সুবিধা না হওয়ায় টোপ বড়সিতে মাছ থেলাইয়াই তাহারা দুধের সাধ ঘোলে মিটাইতে প্রবৃত্ত হইয়াছেন। দুই জন রমণী এ সকল আমোদ হইতে দূরে অtফ্রকুঞ্জে শিলাভলে বসিয়া মনের কথা কহিতে কহিতে পুষ্পালঙ্কার রচনা করিতেছিলেন । আম্রকুঞ্জ মুকণ্ঠতানে শিহরিত করিয়া সহসী দূর হইতে গীতধ্বনি উঠিল— “गहेtशा प्रकद्र श्रृंक्राऊज ! সাত রাজার ধন মাণিক মামার কোথায় আছিল বল । সরষে ফুল হেরছি চোখে তর্ষে রেখে ছল ৷” কুচের ফুল স্থচে রছিল কামিনী সহসা উন্মুখ হইয়া বলিয়া উঠিল, “ঐ লো রঙ্গি পোড়ারমুখী আসছে!”
পাতা:ফুলের মালা.djvu/৫৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।