ফুলের মালা । & 4 তাহার গান শেষ হইলে কামিনী কfহল, “বুড় রসের গুড় ! একবার সোহাগ দেখনা ?” রঙ্গিণী বলিল, “তোমার কি ছোকরা নগর গা ? একটা সের কথা ত তার মুখে এ পর্য্যন্ত শুনলুম না! অমন স্বামী আমার হলে আমি বনবাসী হতুম !" কুহুম বলিল, “ঠাকুরজামাই আমাদের ডুবে ডুবে জল খায়। গু! অার একটা গান ৷” রঙ্গিণী বলিল, “ঐ গানের পালটা শুনবি ? আমাকে ভাই যমন বল্পে আমি ও অমনি শুনিয়ে দিলুম !” কামিনী। এবার থেকে তোর স্বামীর কবির দলে তুই ৪ মশিস । রঙ্গিণ “যে আঞ্জে” বলিয়া গান ধরিল। ও প্রাণ মকর গঙ্গাজল । গুসার খুদা মহাগুগ, আমার সপত্নী কোন্দয় । তুমি আমার ঘরকন্ন, উন্কুটি চেষটুটি । ধান ভানান্তে টেকি তুমি, মান বানাতে টুটি । বেড়ির মুথের গুঁড়ি তুমি, তুমি থেfন্ত হাত। মসলা পেষার সিল নোড়া, কলাই পেষার র্যাত ॥ হাড়িশালের ছঁাড়ি তুমি, ঘোড়াশালের ঘোড়া । তিন ভূবনে কোথায় মেলে তোমার একটি জোড়া ৷ গো-শালেতে তুমি আমার বাধা কামধেনু । আর মন মঞ্জাতে তুমি, প্রভু, বংশীধারীর বেণু । ভাড়ারঘরের ভরাভক্তি, শয়নঘরের বান্তি । ভাগিাবলে কছু মেলে পদগম্বুজের নাতি ৷
পাতা:ফুলের মালা.djvu/৫৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।