পাতা:ফুলের মালা.djvu/৬৪

bg ফুলের মালা। করিতে হয়-অস্ত্যদিকে শক্তিকে বিবাছ না করিলে তাহার ধৰ্ম্ম নষ্ট হয়, যে তাছাকে পতিরূপে বরণ করিয়াছে, তাহাকে বাধ্য হইয়া অল্পের পাণিগ্রহণ করিতে হয় । তিনি এখন কি করিবেন ? রাজকুমার উ ষ্ট্র রূপ সমস্তার মধ্যে পড়িয়া ছশ্চিন্তাপূর্ণ হৃদয়ে অনিদ্রায় রাত্রি অতিবাহিত কঙ্গিলেন। রাত্রি প্রভাত হইতেই নল রাজার স্তায় নিদ্রাতুর পত্নীর থার্থ ত্যাগ করিয়া শক্তির অন্বেষণে বাটীর বাহির হইলেন। অভিপ্রায়, শক্তির সহিত একবার দেপা করিয়া যাহা হয় শেষ মীমাংসা করিবেন । কিন্তু তাহার আর আবগুক হইল না ; বনপথ এতিক্রম না করিতে করিতেই বাদ্য রব শ্রত হইল। তিনি রাজপথে পড়িয়া দেখিলেন অশ্বারোহী পদাতিক গৈল্প সামন্তে এবং উৎসুক গ্রামবাসীর সমাগমে চারিদিক পূর্ণ হইয়া উঠিয়াছে। একজন রাজপুরুষ ঢাক পিটিয়া বলিতেছে, “নবাব গায়মুদিন রাজবিদ্রোহী । স্বলতান শাহের আজ্ঞায় তাহার বিরুদ্ধে যুদ্ধে যাইতেছি—কে সৈনিক হইবে पञाझेम ।” রাজকুমার একজন অশ্বারোহীর নিকটে আসিয়া জিজ্ঞাস। করিলেন, “নবাব শাহ কি দোষ করিয়াছেন?” উত্তর হইল— “কাল যে হিন্দুকস্তাকে উৎসবপ্রাঙ্গণে দেখিয়াছিলেন তাহার সহিত বাদসাহের সম্বন্ধ স্থির করিতে গিয়া নবাব শী নিজে ঔtহার পাণিগ্রহণ করিয়াছেন।” রাজকুমার বঙ্গাঘাতে যেন স্তম্ভিত হইয়া পড়িলেন।