পাতা:ফুলের মালা.djvu/৯২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

為く ফুলের মালা। হইতে চলিয়া যাইতে না পারিলে প্রাণ সংশয়, কিন্তু সৈন্তগণের একপদ অগ্রসর হইলার ও আর সামর্থ নাই। গণেশদেব হতাশচিন্তে শত্ৰু-হস্তে অীষ্ম-সমৰ্পণ করিবার অপেক্ষা করিতেছেন ; gāā সময় সম্ল্যাসিলা আহার্য; দ্রব্য লইয়। উপস্থিত হইলেন । তিনি গত কল্য সন্ধ্যাবেলা খাদ্য সংগ্ৰছ করিতে গিয়াছিলেন । এখানে আসিয়া জগাভাবে সৈন্যদিগের দুর্দশ দেখিয়া কিযুদ্ধরে অঙ্গুলি নির্দেশ করিয়া বলিলেন, “ ঐ অশ্বথ বুক্ষতলে দেখিয়াছ ?” গণেশদেব বলিলেন, “কোথা ও আর দেখিতে বাকি নাই ।” সল্লাসিনী বলিলেন, “তযু গু আর একবার দেখা যাউক ?” সল্লাসিনীর অমুগামী হইয়া কিছুদূর মা আসিতে আসিতে র্তাহীদের ভূষিত নেত্রের সম্মুখে বৃক্ষৰলা প্রচ্ছন্ন তরলবারি ঢল ঢল করিয়া উঠিল। গণেশদেব অল্পবস্ত্রী সৈন্তগণের সহিত আহলাদে আনন্দ ধ্বনি করিয়া কৃতজ্ঞতাপূর্ণ হৃদয়ে সন্ন্যাসিনীর চরণ ধূলি গ্রহণ করিলেন। সেই আনন্দ চীৎকার দূরের অবসর শ্রান্ত সৈনিকদিগের কর্ণে পৌছিঋমাত্র তাহারাও আশার বলে বলীয়ান ছইয়া দলে দলে এই বাপী তটে আসিয়া সন্ন্যাসিনীকে সাষ্টাঙ্গ প্ৰণিপাত করতঃ প্রাণ ভরিয়া কৃষ্ণ নিবারণ করিতে লাগিল। ইছ। দ্বারা আর এক অলৌকিক ঘটনা ঘটিল ; সেই জলপানে তাহারা যেন অমৃত পানের বল লাভ করিয়া উঠিল। ইহার অল্পক্ষণ পরে শত্রুসৈন্ত তাহাদের আক্রমণ করিলে তাহার অন্ন সংখ্যক হইয়াও অমিতবলে সেই প্রচুর বিপক্ষ সৈন্ত ছিন্ন ভিন্ন মন্দিত করিয়া তাছার মধ্য দিয়া চলিয়া গেল। সেই দিন হইতে এই দাধিকার নাম মিলনীধি ; কেননা ইহারই প্রসাদে সসৈন্তে গণেশদেধের cज भिन छौषम जांछ हद्देब्रांहिल।