ফুলের মালা । సిగ్రీ করিতেছে, কাজেই অগত্য দুর্তীর বেশের পরিবর্তে সৈনিকবেশ পরিয়াই তাহাকে সারঙ্গটা হাতে করিয়া পুকুরের ধারে অসিয়া বসিতে হইয়াছে। পাঠক বোধ হয় জানেন পর্তুগিজরা এদেশে আসিবার আগে যাত্রায় বেহালার চলন ছিল না । এখানে আসিয়া মাথার বোঝাট তিনি আগে ভাগে নীচে নামাইয়াছেন, পোষাকের উপর টিকি ওয়াল মুণ্ডিত মস্তকটি গানের তালে তালে নড়িয়া নড়িয়া উঠিতেছে, তিনি চক্ষু মুদ্রিত কপ্লিয়া সরিঙ্গের স্বরে মুরে গান ধরিয়াছেন সখি, নব শ্রাবণ মাস ! জলদ ঘনঘটা, দিবসে সীঝছট ;
- ঝুপ ঝুপ ঝরিছে আকাশ !
কিন্তু আজ গান গাহিয়া তেমন সুখবোধ হইতেছে না । একে সমজদারের অভাব, তাহfর উপর পাশের সঙ্গীগণ কাণের গোড়াস অনবরত বিভু লিডু করিয়া কত কি বকিয়। রস ভঙ্গ করিতেছে । কেবল তাহাতেই রক্ষা নাই, মাঝে হইতে একজন ঠাহীর গ ঠেলিয়া প্রশ্ন করিয়া বলিল—“তুমি কি বল--ঠাকুর ?” ঠাকুর তখন অস্থয়। একবার শেষ করিয়া আর একবার হাঁহীতে তান জমাইতেছেন-সহসা বাধাপ্রাপ্ত হইয়া বেজীয় চটিয়া বলিলেন—“আমি আর বলব কি ! সদ্বংসর যেন বর্ধটাে তোদের প্রবাসেই কাটে । এমন সব বদরসিকের পাল্লাতেও মামুষে পড়ে! আমাকে যদি আর বিরক্ত করবি ত আমি কিন্তু এখানে আর এক তিল থাকবে না ।” শ্ৰীকান্ত পরামাণিক বলিল—“মুনসি মহাশয়, ঠাকুর কেমন श्रांटष् ८*ॉन न, &zक ८कन विद्रद्ध कब्र ! अंf७ ॐांकूग्न ! ७डप्तिम 受