পাতা:বংশ-পরিচয় (অষ্টম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চৌগ্রাম রাজবংশ। So করেন এবং চৌগ্রামে পরিখাদি খনন করিয়া সুরক্ষিত রাজবাটী নিৰ্ম্মাণ করেন। তৎকালে চৌগ্রাম খুব সমৃদ্ধশালী স্থান ছিল। সম্ভবতঃ নিজ জমিদারী মধ্যে এইস্থানে বহু ব্ৰাহ্মণ ও ধনী ব্যবসায়ী প্ৰভৃতি থাকায় পূর্ব বাসস্থান ত্যাগ করিয়া এখানে গৃহ নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন। সরাখতিয়া গ্রাম এখনও চৌগ্রাম জমিদারীর অন্তৰ্গত। শ্যাম রায়ের কনিষ্ঠ পুত্ৰ ভুবন রায়ের বংশধরগণ পরে তাহিরপুর রাজ্য লাভ করেন। ভুবন রায়ের বংশের অপর এক শাখা মৈনামের রায়বংশ । সুতরাং একই বংশের দুই শাখা এক্ষণে চৌগ্রাম ও তাহিরপুর यूखद९* । রসিক রায়ের পুত্ৰ কৃষ্ণকান্ত ও রামকান্ত। এই রামকান্ত নাটোরের মহারাজা রামকান্ত । কৃষ্ণকান্ত রায় নাটোর হইতে ইসলামাবাদ পরগণা লাভ করিয়া পৈত্রিক সম্পত্তি চৌগ্রাম জমিদারীর শ্ৰীবৃদ্ধিসম্পাদন করেন। সুবুদ্ধি খাঁ ও কেশব খার প্রতিষ্ঠিত একটাকিয়া রাজবংশ সম্বন্ধে প্ৰবাদ এইরূপ যে, ঐ বংশের শেষ রাজা রূপেন্দ্ৰনারায়ণের সহিত নাটোরের মহারাজা রামজীবনের যুদ্ধ হয়। এই যুদ্ধযাত্রার পূর্বে রামজীবনের প্রতি দৈববাণী হয়,-“যুদ্ধে তাহার জয়লাভ হইবে কিন্তু একটাকিয়া বংশ নাটোরে রাজত্ব করিবে।” সেইজন্য মহারাজা রামজীবন তঁহার পুত্ৰ কালীকুমার রায়ের মৃত্যুর পর (১৭২৪ খৃঃ) একটাকিয়া বংশের সন্তানের সন্ধান করেন এবং নানা স্থানে অনুসন্ধান করিয়া পরিশেষে চৌগ্রামে রসিক রায়ের দুই সন্তান আছে জানিতে *ोंब्रिग्रां ऊँiशब्र कनिई श्रृंखल्क लखक थश् कब्रिटड ३ष्कूक श्न किड কুলনাশভিয়ে রসিককান্ত রায় দত্তক দিতে অস্বীকৃত হন, কারণ একটাকিয়া বংশ নিরাবিল কুলীন ও নাটোর বংশ শ্রোত্ৰিয় । শেষে কূটনীতি-বিশারদ। দয়ারাম রায়ের চেষ্টায় একটাকিয়ার সন্তান রামকান্ত রামজীবনের পোষ্য গৃহীত হইলেও বিহিত যজ্ঞাদি হয় নাই, সেই জন্যই