পাতা:বংশ-পরিচয় (ঊনবিংশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

en-Pfab, আব্বা ধবনি দিয়া করে ধরিতেন তাল । আনন্দে করিত নৃত্য গোধনের পাল ৷ গোপনীয় ভােব যেন ছিল বৃন্দাবনে। করিত তেমনি মেলা রাখালের সনে ৷ बखड्ठ cबगन एछांव छिल डची दीकी । সেই ভাবে দাড়াতেন যষ্টি দিয়া ঠেকা ৷ ভাব দেখে রাখালের জিজ্ঞাসিত নাম । বলিতেন নাম কৃষ্ণ দুৰ্ব্বাদল শ্যাম ৷ মুখ ডোবা ছিনু বাসুদেব মূৰ্ত্তি ধরে। যশোবন্ত সুত হৈনু রামকান্ত বরে ৷” শ্ৰীশ্ৰীহরি ঠাকুরের পিতা যশোবন্ত ঠাকুরের গৃহে প্ৰায়ই বৈষ্ণব ভোজন হইত এবং অনুপলক্ষে হরি সংকীৰ্ত্তন হইত। কীৰ্ত্তন শেষে ভাগবস্তুক্ত যশোবন্ত র্তাহার সকল পুত্রকে সেই সংকীৰ্ত্তনের ধূলিতে গড়াগড়ি দিতে বলিতেন। অন্যান্য পুত্রেরা কোন আপত্তি না করিয়া তাহা করিত ; কিন্তু হরি ঠাকুরকে প্ৰহাব করিলেও তিনি গড়াগড়ি দিতেন না। পিতার একান্ত পীড়াপীড়িতে তিনি তঁহাকে সাময়িকভাবে সন্তুষ্ট করিবার জন্য বাটীর অন্যত্ৰ যাইয়া সর্বাঙ্গে ইদুরের মাটী মাখিয়া আসিতেন এবং বলিতেন। “বাবা আমি গড়াগড়ি দিয়াছি।” তিনি বৈষ্ণব সাধুদিগের দ্বারা কোন দিনই বিশেষ আকৃষ্ট হইতেন না এবং তাহদের ধৰ্ম্মোপদেশও বড় একটা মনোযোগের সহিত শ্রবণ করিতেন না। তিনি বেদ বিধির অনেক কিছু মানিতেন না এবং ধৰ্ম্ম বিষয়ে কাহারও অধিনায়কত্ব স্বীকার করিতেন না । ধৰ্ম্ম সম্বন্ধে তিনি যাহা ভাল বুঝিতেন তাহাই করিতেন। একারণ কেহ কেহ তাহার প্রতি বীতশ্রদ্ধ হইয়া পড়িয়াছিলেন এবং তঁহাকে নাস্তিক বলিয়া সন্দেহ করতেন। পক্ষান্তরে অনেকেই তাঁহার নব নব ভােবরাশি