পাতা:বংশ-পরিচয় (ঊনবিংশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

o বংশ-পরিচয় একবার চাষ করবেন। বাটীর সন্নিকটে একখণ্ড জমিতে তেমন বেশী ধান্য উৎপন্ন হইত না । তিনি ঐ জমি চাষ করিতে মনস্থ করিলেন। তাহার সঙ্গী বিশ্বনাথের সহিত জমিতে পরিশ্রম করিয়া সে বৎসর প্রচুর ফসল উৎপাদনা করিলেন। সকলে তাহা দেখিয়া বিস্মিত হইল ; অবস্থাপন্ন হইলেও তিনি কৃষিকাৰ্য্যকে কখনও হেয় মনে করিতেন না। তিনি কৃষকদিগের পরম বন্ধু ছিলেন। তিনি বলিতেন, গৃহস্থের কৃষি এবং বাণিজ্য উভয়ই অর্থে পাৰ্জনের প্রশস্ত পথ। তিনি নিজেই উহা করিয়া অনেক আত্মাভিমানী ধনী গৃহস্থকে শিক্ষা দিয়াছিলেন। ইহার কয়েক বৎসর পরে জমিদারের অত্যাচারে ঠাকুর ভ্ৰাতৃগণ যখন সাফলীডাঙ্গার বাটী ত্যাগ কবিয়া ওড়াকান্দী আগমন কবেন, তখন হার ঠাকুরের একটী পুত্র জন্মগ্রহণ করে। তাহার নাম শ্ৰীগুরুচবণ ঠাকুর। এই সময়ে একটী অনাথিনী নারী শ্ৰীশ্ৰীহরি ঠাকুরকে ধৰ্ম্ম পিতা বলিয়া ঠাকুরবাটীতে অবস্থান করে। শান্তিদেবী শিশু পুত্রের লালন পালনে বিশেষ ব্যস্ত থাকায় এই স্ত্রীলোকটী গৃহেব সকল কাৰ্য্য করিত। একারণ সকলেই তাহাকে ভালবাসিত এবং বিশ্বাস করিত। একদা স্ত্রীলোকটী সুযোগ পাইয়া গৃহ হইতে সমুদয় টাকাকড়ি চুরি করিয়া পলায়ন করিল। তাহাতে হরি ঠাকুর একেবারে কপর্দক হীন হইয়া পড়িলেন। শিশুপুত্র ক্ৰোড়ে শান্তিদেবী মহা বিপদে পতিত হইলেন। শ্ৰীহরি ঠাকুর এই ঘটনার পর হইতে গৃহ কাৰ্য্যে। আর মনোনিবেশ করিলেন না। স্বামীকে এতদূর উদাসীন দেখিয়া শান্তিদেবী কেবল রোদন করিতেন। তাহাতে-শ্ৰীশ্ৰীহরি বলিতেন, “আমি আর গৃহকাৰ্য্য করিব না ; ভগবান পুত্ৰ দিয়াছেন, তিনিই তাহ পালন করিবেন।', এই সময় হইতে তিনি সর্ববিষয়ে ঔদাস্য দেখাইতে লাগিলেন। গৃহে ॐशब्र गन् यकभूहूée उिँछैङ ना। उिनि ब्राजिकाठन यकाकी निष्śम প্ৰান্তর মধ্যে থাকিতেন। কখন কখন তাহাকে বৃক্ষতলে একাকী