পাতা:বংশ-পরিচয় (ঊনবিংশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

TR বংশ পরিচয় কন্যার মৃত্যুর কয়েক বৎসরের মধ্যে আমোদিনীর শারীরিক অসুস্থতা বিশেষভাবে দেখা যায়। ইহার ফল কী হইবে ভাবিয়া স্বামী শিহরিত। ইহার আভাস গৃহিণী বা অন্য কাহাকেও ঘূণাক্ষরে তিনি জানিতে কিন্তু দিলেন না। রোগ নিবারণে যথাবিধি চিকিৎসা প্ৰবৰ্ত্তিত হইল! তাহাও DB LDB BDBBDB BDBD DBBBD DBB D DYLDBD BDDDDS রোগীনী রোগ যন্ত্রণার উল্লেখ করিয়া মধ্যে মধ্যে অনুযোগ করিতেন। স্বামী বলিতেন -“ও ঠিক হয়ে যাবে’। কায়মনোবাক্যে পত্নী তাহার কথা বিশ্বাস করিতেন-রোগ যন্ত্রণ লাঘবও হইত। অনেকাংশে । আশার ক্ষীণ রশ্মি ছিল ডাঃ কেদার নাথের সেইটুকু-সেই অগাধ বিশ্বাসের ফলে চিত্তে বল অর্জন করিয়া রোগিনী যদি নিজের রোগ নিজে নিরাময় করিতে সক্ষম হন । অভিজ্ঞ চিকিৎসকের এই অভিনব চিকিৎসায় সাময়িক ফল শুভই হয়। দেহে সাংঘাতিক রোগ, তথাপি সাংসারিক পাঠ ও পূজাদি তিনি স্বচ্ছন্দে করিতেন--বিপুল পরিশ্রম করিয়া। স্থান ও বায়ুপরিবর্তন রোগিনীর স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী হইতে পারে ভাবিয়া স্বামী সাওতাল পরগণার জামােতাড়া প্রদেশে পল্পীভবন নিৰ্ম্মাণ করাইয়া দেন। উৎসাহ ভরে, অমোদিনীও সেই পল্পী নিবাসের শ্ৰীবৰ্দ্ধনে মনযোগিনী হন—রোগের অস্তিত্ব লইয়া। এই উন্মাদন এবং পল্লীশ্ৰীর মনোশোভায় পতি, পুত্র, পুত্রবধু কন্যা, জামাতা, দৌহিত্র ও দৌহিত্রী সহ আমোদিনী আনন্দে অভিভূতা। ডাঃ কেদার নাথ পল্পীভবন নিৰ্ম্মাণে-চিকিৎসার সাফল্য লাভ করিলেন হাতে হাতে । কিন্তু তাহা স্থায়ী হইল না । ২৩ বৎসরের মধ্যে রোগ বৰ্দ্ধিতাকার ধারণ করিয়া । cब्रांौटक भयJाभांधी कब्रिवा। স্বামী তখনও বুঝাইবার চেষ্টা করিলেন, ওঠিক হয়ে যাবে। করিলে কী হইবে স্ত্রীর মনে একটা সন্দেহের ছায়, “এত বড় ডাক্তার উনি, এত দিনেও রোগ ভাল হইল না” সেই ইতস্ততঃ ভাবই হয়-‘কাল’ । ডাঃ