পাতা:বংশ-পরিচয় (ঊনবিংশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ওড়াকান্দীর ঠাকুর বংশ করিলেন। তিনি শ্ৰীশ্ৰীহরি ঠাকুরের অঙ্গে খ্ৰীষ্ট মীশুকে দর্শন করিলেন। এই সম্বন্ধে লীলামৃত গ্রন্থে এই প্ৰকার উল্লেখ আছে :- “সাহেবের মাতা দেখে হ’য়ে অনিমিষ । সাহেবে বলে তুমি দেখ দেখা ডিক্স ৷ হিন্দু বলে শ্ৰীহরি যবনে বলে আল্লা । দরবেশ ফকিরে যাবে বলে হেলাল্লা ৷ বৌদ্ধ যারে বুদ্ধ করে খ্ৰীষ্ট বলে ধীশু । এই তিনি নবরূপে উদ্ধারিতে বসু ৷” ওড়াকানদীব পশ্চিমে তিলছাড গ্রামেব একটী বিধবা রমণী জলোদরী রোগে আক্রান্ত হইয়া শ্ৰীহরি ঠাকুরেব নিকটে আগমন করে। ঠাকুরের কৃপায় তাহার ব্যাধি দূৰীভূত হইয়া যায়। অতঃপর রথযাত্রার সময় ঠাকুর তাহাকে পুবীধামে শ্ৰীশ্ৰীজগন্নাথ দেব দর্শন করিবার জন্য তথায় গমন কবিতে আদেশ দেন। স্ত্রীলোকটীর ঠাকুরের প্রতি এতই বিশ্বাস হইয়াছিল যে, সে কোন মতেই পুৱী। যাইয়া জগন্নাথ দৰ্শন করিতে স্বীকৃত হইল না। কারণ সে ঠাকুরকে সাক্ষাৎ ভগবান জ্ঞান করিত। অনেক বলিবার পর স্ত্রীলোকটী স্বীকৃত হইল। সে দেখিল ঠাকুরের বাক্য প্ৰতিপালন করা। কৰ্ত্তব্য। অতঃপর পুবী যাইয়া রথোপরি শ্ৰীশ্ৰীহরি ঠাকুরের মূৰ্ত্তি দেখিয়া বিস্ময়ে বাহ্যজ্ঞান শূন্য হইল। লীলামৃত গ্রন্থে এই সম্বন্ধে এই প্রকার বর্ণিত আছে :- “সে নারী শ্ৰীক্ষেত্ৰ গেল জগন্নাথে আৰ্ত্তি । রথের উপরে দেখে হরিচাদ মূৰ্ত্তি ৷ নারী বলে কেন আমি আসি এত দূর। Gऊांकांनौ आश् शनि शांचॆं ठंबूब्र॥ ইহার কয়েকদিন পরেই শ্ৰীশ্ৰীজগন্নাথদেবের শ্রেষ্ঠ পাণ্ডার প্রতি এক