পাতা:বংশ-পরিচয় (চতুর্দ্দশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

so বংশ-পরিচয় তাহা হইলে আপনাকে নাবালক বিবেচনা করা হইবে ; কিন্তু যতদিন তাহা ন হইতেছে ততদিন আপনাকে হিন্দু আইন অনুসারে সাবালক মনে করা হইবে, কারণ আপনার বয়স ১৮ বৎসর পূর্ণ হইয়াছে । সম্পত্তি এবং জমীদারী-পরিচালনায় কুমার সতী প্ৰসাদের যোগ্যতা এরূপ ছিল যে, যে দুই বৎসর তাহার সাবালক হইবার বাকী ছিল সেই দুই বৎসরে তিনি তঁহার এই গুণের প্রকৃষ্ট পরিচয় প্ৰদান করিতে থাকেন এবং ত{হার ফলে গবৰ্ণমেণ্ট মহিষাদল-রাজ-এষ্টেট কোট অফ yDD BDDSDBB DDSD SSDD S DDDD SS DDB BB KBDBBBBJBB BBBBS DBDDD গবৰ্ণমেণ্টের দৃঢ়বিশ্বাস ও আস্থা ও জন্মিয়াছিল। ১৯০২ খৃষ্টাব্দের ২৭শে ডিসেম্বর কুমার সতীপ্ৰসাদ বয়ঃপ্ৰাপ্ত বা সাবালক হন। ১৯০৩ খৃষ্টাব্দের এপ্রিল মাস হইতে তিনি মহিষাদল রাজ এষ্টেটের পূর্ণ ও অবাধ কর্তৃত্বভার গ্রহণ কবেন। যেদিন তিনি রাজ্যভার গ্রহণ করেন। সেইদিন যথাযোগ্য সমারোহ-সহকারে কুমার সতীপ্ৰসাদের অভিষেক-উৎসব সম্পন্ন হয় এবং সেইদিনই তিনি “নিজ জোত” নামক বহুমূল্যবান ও বিপুল জমীদারীর পরিচালন-ভার সম্পূর্ণরূপে তাহার কনিষ্ঠ ভ্ৰাত কুমার গোপালপ্ৰসাদ গর্গের হস্তে অৰ্পণ করেন । কুমার সতীপ্ৰসাদ তদীয় অনুজ কুমার গোপালপ্ৰসাদের বিবাহে এরূপ সমাবোহা করিয়াছিলেন যে, মহিষাদলে সেরূপ সমারোহ। আর কখনও হয় নাই ; এতদুপলক্ষে তিনি লক্ষাধিক টাকা ব্যয় করিয়াছিলেন। রাজ্যভার-গ্ৰহণাবধি তিনি জমীদারীর যথেষ্ট উন্নতি সাধন করেন। এবং তাহার ফলে মহিষাদল-রাজ এষ্টেটের প্রচুর আয়বৃদ্ধি হয়। ১৯০১ খৃষ্টাব্দ হইতে ১৯০৪ খৃষ্টাব্দ পৰ্য্যন্ত পর পর দুর্বৎসর বা মন্দা ছিল । কিন্তু ইহা সত্ত্বেও জমাদারীর সংস্কার ও উন্নতিমূলক কাৰ্য্য এবং