পাতা:বংশ-পরিচয় (ত্রয়োদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

o) o বংশ-পরিচয় আহ্নিক না করিয়া বিন্দুমাত্ৰ জলগ্ৰহণ করিতেন না। এইভাবে উপবাসে তিনি এতদুর অভ্যস্ত হইয়াছিলেন যে, শরীর অসুস্থ হইলে তিনি দুই তিন দিন বালি মাত্ৰ পথ্য খাইয়া হাইকোর্টে যাইয়া আপন কৰ্ত্তব্য সমাধা করিতেন। প্রথম ইউনিভার্সিটি কমিশনের সময় তাহাকে সমগ্ৰ ভারতময় ভ্ৰমণ করিতে হইয়াছিল, সেই সময় তিনি কোনও কোনও দিন অনাহারেই থাকিতেন । যদি কোনও দিন বিশুদ্ধ ব্ৰাহ্মণ পণ্ডিতের বাটীতে আহারের আয়োজন হইত। তবেই আহার করিতেন। স্যার গুরুদাসের বাটীতে গেলে বঙ্গের প্রাচীন রীতিনীতি-পদ্ধতির দৃশ্য দর্শকের দৃষ্টি আকর্ষণ করিত। স্যর গুরুদাস পুণ্যতোয়া ভাগীরথী-সলিলে অবগাহন করিতে অভ্যস্ত ছিলেন । যখন তিনি হাইকোটের বিচারপতি তখনও তিনি সুদুর নারিকেলডাঙ্গা হইতে পদব্ৰজে বাগবাজারে যাইয়া গঙ্গাস্নান BDBBBS DDD BBD BBD DDD BBBBDBD BDDBDBD DDBDBD তখন লোকে বিস্ময়-বিস্ফারিত নেত্ৰে ভঁাহার দিকে তাকাইয়া থাকিত এবং কেহ কেহ বা ভক্তি-আধুতচিত্তে করজোড়ে তাহাকে নমস্কার BDBBDDS DBBDB DBBBDBB DBDD DDDDBB BBDBD DBDBDBDDBDD হইতে বাগবাজার পর্য্যন্ত সমস্ত যুবক, বৃদ্ধ, স্ত্রী পুরুষ সকলেই উদগ্রীবনেত্ৰে তাহার দর্শনাভিলাষে রাস্তায় দাড়াইয়া থাকিত। LDD BBDS BDBDBD DBDBB BBD DBDDB ODDBDDBDB DDBD যে, তিনি তাহদের দৃষ্টিপথে পড়িবামাত্র অঙ্গুলি-নির্দেশে তাঁহাকে cलथाईश्व लिऊ । মহাত্মা গুরুদাস বাগবাজারে গঙ্গাতীরে একটি ক্ষুদ্র অট্টালিকা নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন। সেই অট্টালিকায় তাহার মাতাঠাকুরাণী জীবনের শেষ কয়েক দিন বাস করিয়াছিলেন। গুরুদাসবাবু যখন নিজে বুঝিলেন যে, এবার তাহার মহাসিন্ধুর ওপার হইতে শেষ আহবান আসিয়াছে, তখন তিনি সেই বাটীতে র্তাহাকেও স্থানান্তরিত করিতে