পাতা:বংশ-পরিচয় (দশম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবাবগঞ্জের মণ্ডলপরিবার () নানাস্থান হইতে দোকানদার ও ব্যবসায়ীরা এই মেলায় আসিয়া নানা यदJाणि दिएक कब्रिघ्र। थांक । ১৮৫৯ খ্ৰীষ্টাব্দে বারাসতের তদানীন্তন ম্যাজিষ্ট্রেট স্যার য়্যাসলী ইডেনের অনুরোধে শ্ৰীযুক্ত শ্ৰীধর মণ্ডল ও শ্ৰীযুক্ত বংশীধর মণ্ডল মহাশয়দ্বয় বিশ হাজার টাকা ব্যয়ে নবাবগঞ্জ নদী তীর হইতে কঁাটালিয়া তেলিনীপাড়া পৰ্য্যন্ত ৫ মাইল বিস্তৃত একটী রাস্তা তৈয়ারী করিয়া দিয়াছিলেন। এই রাস্তাটি নবাবগঞ্জ নদীতীর হইতে রেলওয়ে লাইন পৰ্য্যন্ত যাহাতে সর্বদা সুসংস্কৃত অবস্থায় থাকে। সেজন্য শ্ৰীরামপুর মহকুমায় কিছু সম্পত্তি ইহারা উৎসর্গ করিয়া দিয়াছেন। ১৮৮২ খ্ৰীষ্টাব্দে বারাকপুরে যে সৈন্যদল মোতায়েন ছিল, সেই সৈন্যদল কামান, বন্দুক ও অশ্বাদি লইয়া এই রাস্তা দিয়া যাতায়াত করায় রাস্তাটীি অনেক BBBDD D DDDBDSS SDBBDBD BBB BDBDSBDBD BD DBDz DD DB DD i BDD DBDBBB BBB BBBDB DDD DD SS HHJHM খৃষ্টাব্দের ১৩ই এপ্ৰিল তারিখে ২৪ পরগণার জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট ও জেলা বোর্ডের চেয়ারম্যান মিষ্টার ডব্লিউ এইচ গ্রীমূলে প্রেসিডেন্সি বিভাগের কমিশনারের নিকটে যে পত্র লেখেন, তাহা হইতেই এ কথার সত্যতা প্ৰমাণিত হইবে । “মহাশয়! আপনার বিবেচনার জন্য এই বিষয়টি আপনার গোচর করা যাইতেছে। এই জেলার মধ্যে বারাকপুরের উত্তরে নবাবগঞ্জের নদীতীর হইতে তেলিনীপাড়া পৰ্য্যন্ত একটী রাস্তা আছে ; এই রাস্তাটীি পাঁচ মাইল পৰ্য্যন্ত বিস্তৃত। তেলিনীপাড়ায় গিয়া এই রাস্তাটীি নীলগঞ্জ রোডের সহিত সম্মিলিত হইয়াছে। বাবু শ্ৰীধর মণ্ডল এবং বাবু বংশীধর মণ্ডল এই রাস্তাটীি নিৰ্ম্মাণ করেন। তােহাৱা নবাবগঞ্জের অধিবাসী। ১৮৫৯ খ্ৰীষ্টাব্দে বারাসতের তদানীন্তন ম্যাজিষ্ট্রেট ন্যার স্ন্যাসলী ইডেনের অনুরোধে তাহারা এই রাস্তাটীি