পাতা:বংশ-পরিচয় (দ্বাদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৩৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

श्-°{द्रb وكNچNه" পরিণত হন ; পরবর্তীকালে তিনি হুগলী বারের সর্বশ্রেষ্ঠ উকিল হইয়া ছিলেন। ৮ বৎসর কােল তিনি অসামান্য কৃতিত্বের সহিত হুগলীতে ওকালতী করেন। অতঃপর বিচারপতি মিঃ মার্কবি তাঁহাকে কলিকাতা হাইকোর্টে ওকালতী করিতে পরামর্শ দেন। বিচারপতি মার্কবী। তখন পৰ্য্যবেক্ষণোদ্দেশ্যে হুগলীতে গিয়াছিলেন এবং ত্ৰৈলোক্যনাথের প্রখর বুদ্ধি ও বাগিতা দর্শনে তিনি এরূপ মুগ্ধ হইয়াছিলেন যে, তিনি তঁহাকে হাইকোর্টে আসিয়া ওকালতী করিতে অনুরোধ করেন । হাইকোটো আসিয়া ডাঃ ত্ৰৈলোক্যনাথ প্রেসিডেন্সি কলেজের আইনের অধ্যাপক হন এবং ১৮৭৫ খ্ৰীষ্টাব্দে হাইকোটো ওকালতী করিতে আরম্ভ করেন । হাইকোটে তিনি যে পসার-প্রতিপত্তি করিয়াছিলেন, তাহার নূতন করিয়া পরিচয় দিতে হইবে না, সকলেই সে বিযয় জানেন। ১৮৭৯ খ্ৰীষ্টাব্দে ডাঃ ত্ৰৈলোক্যনাথ কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেলো নির্বাচিত হন ; এই সময়ে তাহার বন্ধু ডাঃ গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায় ও ডাঃ রাসবিহারী ঘোষও “ফেলো” নির্বাচিত হন । ১৮৭৯ খ্ৰীষ্টাব্দে তিনি ঠাকুর ল-লেকচারার নিযুক্ত হন এবং হিন্দুবিধবার সম্পর্কিত আইন বিষয়ে যে সমস্ত গ্ৰন্থ লিখিয়াছিলেন সেগুলি অতি প্ৰামাণিক গ্ৰন্থ। দশ বৎসর যাবৎ তিনি শ্ৰীরামপুর মিউনিসিপালিটীর চেয়ারম্যান ছিলেন এবং মিউনিসিপ্যালিটীতে ডাঃ লিডারডেলের সহিত শ্ৰীরামপুরোয় স্বাস্থ্য সম্বন্ধে তাহার যে সমস্ত আলোচনা ও কথাবার্তা হইয়াছিল তাহা অতি সারগর্ভ প্ৰয়োজনীয়। এ সম্বন্ধে তিনি যে সমস্ত মন্তব্য লিখিয়াছিলেন, তাহা জনসাধারণ, এমন কি, “টাইমস” পত্ৰ পৰ্যন্ত তাহার ভূয়সী প্ৰশংসা করেন। অতঃপর ডাঃ রাসবিহারী ঘোষ পদত্যাগ করিলে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্যাকালটি অফ ল তঁাহাকে তঁহাদের সভাপতি নিৰ্বাচিত করেন। ১৮৯৩ খ্ৰীষ্টাব্দের ১৪ই নভেম্বর তিনি সিণ্ডিকেটের