পাতা:বংশ-পরিচয় (দ্বাদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৪১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্তর আব্দেল কেরম গাজ নবী V9R6 অদ্যাবধি ঢাকা জেলার ইস-ক বাদ পরগণা ইসা খানের জায়গীরের এবং তালুক পীর কান বা পীরবক্স খান ( ঢাকার ১৩৬৫ নং কালেক্টরী তেীজী ) পীর খানের অধিকৃত জায়গীরের সাক্ষ্যস্বরূপ বৰ্ত্তমান রহিয়াছে। গজনবী খানের পুত্র পৌত্ৰাদি-ক্ৰমিক অধস্তন নবম পুরুষ আবদুল হাকিম থানের তৌলীয়াৎনামা-পাঠে অবগত হওয়া যায় যে, এই জায়গীরগুলি এখনও তাহাদেরই বংশধরগণের হস্তেই রহিয়াছে। ২ । ইসা খান ইনি ওসমান খান লোহানি ও ফতেহ দাদ খান লোহানির পিতা। অনুমান ১৫৫০ খৃষ্টাব্দে তাহার জন্ম হয় । তিনি জালোরের অধিপতি মালিক গজনবী খানের পুত্ৰ। গজনবী থানের অনেকগুলি পুত্র ছিল। তঁহার অপর এক পুত্ৰ-নিজাম খানের ১৬৩৩ খৃষ্টাব্দে মৃত্যু হয়। সম্রাট সাজাহানের সময়ে তিনি ৯০ ০ পদাতিক ও ৫০০ অশ্বারোহীর অধিনায়ক ছিলেন । তিনি পিতৃরাজ্য জালোরের সিংহাসনে আরোহণ করেন বলিয়া তাহার। ভ্ৰাতা ইসা খান পলায়ন করিয়া বঙ্গদেশে চলিয়া আসেন । সেই সময়ে বঙ্গদেশ পলাতকগণের আশ্রয়স্থল ছিল এবং স্বাধীনতা-প্ৰিয় আফগান জাতি বঙ্গদেশে ভাগ্যান্বেষণ করিতে আসিত । বাঙ্গালায় আসিয়া ইসা খান শীঘ্রই বিখ্যাত হইয়া পড়েন এবং কত লু খান র্তাহাকে উজীর নিযুক্ত করেন। ७ । य८ङश_; i <थन् ইনি ইসা খান লোহানির পুত্র এবং ওসমান খান লোহানির ভ্রাতা। ১৬১২ খৃষ্টাব্দে নেকুঝাইলের যুদ্ধে ওসমান খান পরাজিত হন । তৎপরে ফতেহ দাদ খান লোহানি দিল্লীশ্বরের বশ্যতা স্বীকার করেন এবং অনুমান ১৬১২ হইতে ১৬১৫ খৃষ্টাব্দের মধ্যে চারণের নিকটে তেঁাহাকে বাদশাহ