পাতা:বংশ-পরিচয় (দ্বাদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৪৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বংশ-পরিচয় ܟܠܢ 6 ܐܢ হন। তিনি সেখানে কমিশনের সহযোগিতা করিবার প্রস্তাব পেশ করিয়াছিলেন। বাঙ্গালায় প্রত্যাগমনের পথে তিনি পাঞ্জাবে, যুক্ত প্রদেশে ও বিহারে কমিশনের সহযোগিতা করিবার অনুকূলে বক্তৃতা করেন এবং প্ৰত্যেক সম্প্রদায়ের নেতৃবৰ্গকে ভারত-শাসন-পদ্ধতির একটি খসড়া তৈয়ারী করিবার জন্য আহবান করেন। তিনি বলেন, শাসন-পদ্ধতির খসড়াটি এরূপভাবে রচিত হওয়া উচিত যাহাতে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের স্বাথ রক্ষিত হইবার ব্যবস্থা থাকিবে । ट्राङ-मन्ड्रेशाक्रा-न्य छ ১৯২৮ খৃষ্টাব্দে জুন মাসে ভারত-সম্রাট পঞ্চম জর্জের জন্মদিন উপলক্ষে অলহাজ আব্দেল কেরিম গাজনবী সাহেবকে দেশ-হিতৈষণার পুরস্কার স্বরূপ স্যার উপাধিতে ভূষিত করা হয়। সমগ্ৰ বঙ্গদেশে এই বৎসর একমাত্র তিনিই এই বিপুল গৌরবজনক উপাধি প্ৰাপ্ত হন। २०२b श्रुछेक ऽ ०झे জুলাই stfit. Simon Comunission 43 সহিত সহযোগিতার নিমিত্ত প্ৰাদেশিক কমিটী নিযুক্ত হয়। ঐ কমিটীতে বঙ্গদেশীয় আইন-সভা হইতে স্যর আব্দেল কেরিম গাজ নবী সাহেব সহ সাতজন সভ্য মনোনীত হন । পরে তিনি ঐ প্রাদেশিক <efix isfift f:fffs's at Statutory Commission SR & tr. খৃষ্টাব্দের ডিসেম্বর মাসে বঙ্গদেশে আগমন করেন এবং ১৯২৯ খৃষ্টাব্দের জানুয়ারী মাস পৰ্যন্ত তথায় অবস্থান করেন। ১৯২৯ খৃষ্টাব্দের মার্চ মাসের শেষভাগে সমগ্র ভারতবর্ষের প্রাদেশিক কমিটী-সমূহের সভ্যগণ দিল্লীতে মিলিত হন এবং তথায় নানা জটিল সমস্যা সম্বন্ধে আলোচনা হয় । সর্বসম্মতিক্রমে স্তর আবেদলে কেরিম গাজনবী সাহেব এই সম্মিলিত প্ৰাদেশিক সভ্যগণের নেতৃপদে ৰরিত হন ।