পাতা:বংশ-পরিচয় (দ্বাদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৫৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७i: यड अनाथ भड़ 8: Rର 5रg ফরিদপুর জিলায় ২ লক্ষ ৫৮ হাজার একার জমীতে পাটের আবাদ করা হইয়াছিল। এই পাটের চাষ উত্তরোত্তর বৃদ্ধিই প্ৰাপ্ত হইতেছে। বিদেশীয় বণিকগণ সজঘবদ্ধ হইয়া এই পাটের মূল্য নিরূপণ করিয়া থাকেন এবং তাহার ফলে দরিদ্র কৃষকগণ তাহদেব পরিশ্রমের উপযু* মূল্য কখনও পায় না। চিন্তাশীল দেশনায়কগণের এবং শিক্ষিত দেশবাসীর নিক ; সনির্বন্ধ অনুরোধ যে, পাটের চাষের আর যাহাতে দেশে বিস্তুতি না হইয়। ক্রমশঃ তাহার সঙ্কোচ হয় র্তাহারা যেন সে বিযয় বিশেষ লক্ষ্য রাখেন এবং পাটের চাষের উপকারিতা ও অপকারিত তাহারা যেন কৃষকদিগকে বিশদভাবে বুঝাইয়া দেন । ইক্ষুর চাষ ক্রমশঃই কমিয়া যাইতেছে। বত্তমানে হাবাসপুর, মৃগী, কালীমেহের, গোবিন্দপুর, খোয়াজপুর, ভোটনাজ, কালকিনী, মাথাভাঙ্গা, বিনোদপুর, কাৰ্ত্তিকপুব, সোণাকান্দর, লক্ষ্মীকোল প্রভৃতি কয়েকটী স্থানে ইক্ষুর চাষ সামান্য পরিমাণে হইয়া থাকে মাত্ৰ ।

  • 冈西可

মাদুর, কাপড়, পিতল ও কঁাসার বাসন, ছিট, ইক্ষুগুড়, পাতক্ষীর ঘূত, বঁাশের নানাবিধ জিনিষ ও শীতলপাটী ফরিদপুর জিলার প্রধান শিল্পদ্রব্য। ১৯২১ খৃষ্টাব্দের আদম-সুমারীতে দেখিতে পাওয়া যায় যে, সমগ্র ফরিদপুর জিলায় ১ লক্ষ ৬১ হাজার লোক ব্যবসা-বাণিজ্য ও শারীরিক পরিশ্রমদ্বারা জীবিকার্জন করিত। ফরিদপুরের কার্পাসবস্ত্ৰ বহু বাধাবিঘ্ন সত্ত্বেও এতদিন পৰ্য্যন্ত চলিয়া আসিতেছে। ২০ বিশ বৎসর পর্বে এই ব্যবসা দ্বারা ৫ ৩ হাজার লোকের জীবিকার্জন হইত, বত্তমানে এই ব্যবসা দ্বারা মাত্র ৩৪ হাজার লোকের কায়ক্লেশে জীবিকার স’ স্থান হইয়া থাকে। ১৯২১ খৃষ্টাব্দের আদম-সুমারী