পাতা:বংশ-পরিচয় (নবম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শকুন্তলা

  • ‘শকুন্তলা মহর্ষি বিশ্বামিত্রের কন্যা। কথমুণি তঁহাকে আপন আশ্রমে নিজের কন্যার ন্যায় লালন-পালন করিয়াছিলেন । ** একদিন পুরুবংশীয় রাজা দুষ্মন্ত 'মৃগয়া করিতে করিতে কৰ্থমুনির আশ্রমে উপস্থিত হন, কখমুনি তখন আশ্রমে না থাকায় শকুন্তলা রাজাকে যথোচিত যত্নসহকারে অভ্যর্থনা করেন । রাজা ? দুষ্মন্ত শকুন্তলার রূপে, গুণে ও মিষ্টসম্ভাষণে গ্ৰীত হইয়া তাহাকে বিবাহ করিতে ইচ্ছুক হইলেন। শকুন্তলার গর্ভজাত পুত্র রাজা দুষ্মস্তের সিংহাসনের উত্তরাধিকারী হইবেন, এই বন্দোবস্তে শকুন্তলা তাহাকে বিবাহ করিতে সম্মত হইলেন। অতঃপর দুষ্মন্তে ও শকুন্তলায় মাল্যবিনিময় হইয়া গান্ধৰ্ব্ব মতে বিবাহ হইল-আশ্রমের কেহ ঘূণাক্ষরেও তাহা জানিতে পারিল না। কৰ্ধমুনি আশ্রমে আঁসিয়া শকুন্তলার বিবাহের কথা শুনিয়া যোগ্য পাত্রে মাল্য দান করিয়াছেন শুনিয়া যৎপরোনাস্তি আনন্দিত হইলেন । আশ্রমে শকুন্তলার একটি পুত্ৰ হইল। পুত্রটি বাল্যকালে সকল বন্য জন্তুকে আক্রমণ করিত বলিয়া লোকে তাহাকে “সর্বদ মন” বলিয়া ডাকিত । বালকের শিক্ষার বয়স উপস্থিত হইলে এবং আশ্রমে থাকিয়া শিক্ষালাভ অসম্ভব বুঝিয়া শকুন্তলা পুত্রকে লইয়া হস্তিনাপুরে রাজদরবারে BBBDS DBDB BDD DDBD DD DBBDBuD BBD S SDDiD দুষ্মন্ত তঁহাকে চিনিতে পারিতেছেন না বলিয়া প্ৰত্যাখ্যান করিলেন । কিন্তু শকুন্তলা অভিমানভারে বলিলেন, “মহারাজ ! আমি মুনিকন্যা, মিথ্যা কথা কাহাকে বলে জানি না, আমি আপনাকে বলিতেছি, আমি প্ৰকৃত ধৰ্ম্মপত্নী, ধৰ্ম্ম সাক্ষী করির আপনি আমাকে বিবাহ করিয়াছেন। এখন অবলা স্ত্রীকে প্ৰত্যাখ্যান করিয়া অধৰ্ম্ম করিবেন না।” এমন