পাতা:বংশ-পরিচয় (প্রথম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Sbም የቫ-ጭዘf፵Bg ] এই মন্দিরকে নেমীনাথের মন্দির বলা হইয়া থাকে ; যেখানে নেমিনাথের মন্দির অবস্থিত তাহার নাম মহাজনটুলি। ইহার চতুদিকে ভিন্ন ভিন্ন দেশীয় মহাজনগণ বাস করিত। নেমীনাথের মন্দিরের সম্মুখে জগৎশেঠদিগের একটী ব্যবসায়-ভবন অদ্যাপি বৰ্ত্তমান রহিয়াছে । যতদিন হইতে কাশিমবাজার বাণিজ্যস্থান বলিয়া কথিত, ততদিন হইতে নেমীনাথের মন্দিরের প্রতিষ্ঠা । মন্দিরের পশ্চাৎ ভাগে অর্থাৎ পূৰ্ব্বদিকে একটী উদ্যান এবং উদ্যানের পশ্চাৎ ভাগে একটী পুরাতন পুষ্করিণী। পুষ্করিণীর নাম মধুগড়ি। মধুগড় উত্তর-দক্ষিণে বিস্তৃত। মধুগড়ের চতুষ্পাশে জৈন মহাজনদিগের বাসভবন ছিল । চারিদিক সোপানাবলির দ্বারা পরিশোভিত। হইয়া মধুগড় সাপারণের আনন্দ বৰ্দ্ধন করিত। যৎকালে মহারাষ্ট্ৰীয়গণ সমস্ত বঙ্গদেশ লুণ্ঠন করিয়া মুর্শিদাবাদ পৰ্য্যন্ত ধাবিত হয়, সেই সময়ে ইহার চতুপাশের মহাজনের। আপনাদিগের ধনসম্পত্তি চিহ্নিত করিয়া মধুগড়ের গর্ভে নিহিত করিয়াছিলেন। র্তাহারা অনেকেই আপনাদিগের DBDBD DDB BDBDBD DBDBgi DDD DDD SS DBBB TuBB KKB প্রচলিত আছে যে, ঋক্ষদেব তৎসমুদয়কে অধিকার করিয়া ইহার গাতে বাস করিতেছেন। কাশিমবাজার-ধ্বংসের সহিত মধুগড়ের কক্ষ পরিপূর্ণ হইয়া ক্রমে শৈবাল ও অন্যান্য জলজ উদ্ভিদ দ্বারা উহ। সমাচ্ছাদিত হইয়াছে । মধুগড়ের চতুৰ্দিক এক্ষণে জঙ্গলে পরিপূর্ণ। বৃহৎ ও ক্ষুদ্রকাষ কুম্ভীর-সকল ইহার গর্ভে বাস করিতেছে এবং সময়ে সময়ে বিশাল অজগর ইহার জলে কিংবা বনমধ্যে পরিলক্ষিত হইয়া থাকে। নেমীনাথের মন্দির ব্যতীত কাশিমবাজার ব্যাসপুরে একটি সুন্দর শিবমন্দির আছে । এই মন্দির ব্যাসপুরের সুপ্ৰসিদ্ধ পণ্ডিত কৃষ্ণনাথ ন্যায়পঞ্চাননের পিতা ভৈরব ন্যায়বাগীশ কর্তৃক নিৰ্ম্মিত