পাতা:বংশ-পরিচয় (প্রথম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৩৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নাড়াজোল-রাজবংশ । WADS SY পুরের ঐতিহাসিক লিখিয়াছেন—“এই প্ৰস্তরময় মন্দিরের নিৰ্ম্মাণকৌশল অবলোকন করিলে অনুভূত হয়, উহা উড়িষ্যার ভুবনেশ্বরের বা পুরীর কোন মন্দিরের অনুকরণ করিয়া নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। আমাদের এইরূপ অনুমানের আরও তাৎপৰ্য্য এই যে, উৎকলের ও রাঢ়ের শাস্ত্রী ও মিস্ত্রীগণ একত্রিত না হইলে এই সর্বজনসেব্য দেবতার প্রতিষ্ঠা হইত না এবং যুগপৎ ভয়ভক্তির উদ্রেকস্থল যুগান্তদর্শী এই সুদৃঢ় মন্দির নিৰ্ম্মিত হইতে পারিত না।” মহামায়ার মন্দিরে রামেশ্বর ভট্টাচাৰ্য্য রচিত পঞ্চমুণ্ডীর আসন আজও লোকের বিস্ময়ের উদ্রেক করিয়া থাকে। এই BBDBBDDDBB BDS DBB DBD DBDD S SYBD DDBD DBB BDD S D ভক্তদিগের জন্য যোগীখোপা নামক একটি স্বতন্ত্র গৃহ আছে। মন্দিরে সিদ্ধিকুণ্ড নামে একটি কূপ আছে। লোকের বিশ্বাস, এই কুপোদক পান করিলে বন্ধ্যানারী সন্তানবতী হয়। গড়ের ভিতরাংশে রাজার বাসগৃহ ছিল। সে অংশ বেষ্টনপরিখায় বাহিরের অংশ হইতে বিচ্ছিন্ন। পরিখায় সকল সময়েই জল থাকিত । আবাসগড় মেদিনীপুরের উত্তরে বাঁকুড়াগামী রাস্তার পূর্বভাগে অবস্থিত । ইহার পরিমাণ এক শত বিঘা হইবে । রাণী শিরোমণি শেষ দশায় এইস্থানে বাস করিতেন। রাজা মোহনলাল খান এই স্থানে বাস করিয়া ইহার বিবিধ উন্নতি সাধিত করেন। রাজা রামসিংহ রাজ্যের অনেক উন্নতি করেন, তিনি কেশবপুরে যে জলাশয় খনন করান, তাহ আজও লক্ষিত হয় । তাহ৮ “রামসাগর” नांgभ अडिश्ऊि । তাহার সৈনিকসংখ্যা ১২ হাম্মুর ছিল। সেনাপতি “বস্ত্ৰী” এবং সৈনিক কৰ্ম্মচারীরা “সর্দার” তাহী অভিহিত হইতেন। সৈন্যদিগকে "পাইক” বলা হইত। তাহ" : ফনের পরিবর্ভে জায়গীর পাইত।