পাতা:বংশ-পরিচয় (ষোড়শ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হরিপুর বড়তরফ রায়চৌধুৱী-বংশ Q88 পাশ্চাত্য প্রভাব তাহাকে প্রভাবিত করিতে পারে নাই । তাহার অতুলনীয় স্বামী-সেবা অনুকরণীয়। ১৩৩৯ সালে মধুপুরে বেরিবেরি রোগে তাহার মৃত্যু হয়। অতঃপর বদ্ধমান মাথরুণগ্রাম-নিবাসী স্বৰ্গীয় হেমন্তকুমার নন্দী মহাশয়ের কনিষ্ঠা কন্যা শ্ৰীমতী মাধবিকার সহিত ১৩৪১ সালের মাঘ মাসে রবীন্দ্রনারায়ণের “পুনরায় বিবাহ হইয়াছে। রবীন্দ্রনারায়ণ প্ৰায় দুই বৎসরকাল স্বৰ্গীয়া পত্নীর পুণ্যস্মৃতির সম্মানার্থ হিন্দুবিধবার আচারে চলিতেন । রবীন্দ্রনারায়ণ জনসেবা-কাৰ্য্যে তঁহার স্বৰ্গীয় পিতৃদেবের পদাঙ্ক অনুসরণ করিতেছেন। তিনি হরিপুর দাতব্য ডাক্তারখানার ভাইসপ্রেসিডেণ্ট, হরিপুর মধ্য ইংরেজী স্কুলের ভাইস-প্রেসিডেন্ট ও সেক্রেটারী ; ইউনিয়ন বোর্ডের ভাইস-প্রেসিডেণ্ট ; ঠাকুর গা লোক্যাল বোর্ডের সদস্য ; ঠাকুর গা বেঞ্চে একাকী বসিয়া বিচার করিবার অধিকারপ্রাপ্ত অনারারী ম্যাজিষ্ট্রেট ; দিনাজপুর ষ্টেশন ক্লাবের, দিনাজপুর ল্যাণ্ডলর্ডস এসোসিয়েসনের ও দিনাজপুর এক্সাইজ এণ্ড সন্ট ডিপার্টমেণ্টের সদস্য এবং বঙ্গীয় তিলিজাতি-সন্মিলনীর ভাইস-প্রেসিডেণ্ট । কুমার বিশ্বেন্দ্ৰনারায়ণ छेन्नि রাজৰ্ষির কনিষ্ঠ পুত্ৰ । ইহার জন্ম ১৩১৫ সালের ২৫ ভাদ্র, বৃহস্পতিবার। রাজর্ষি নিজ জীবিতকালে ইহারও বিবাহ দিয়া গিয়াছিলেন। রাজষির মৃত্যুর অল্পদিন পূর্বে ইহার একটী কন্যাসন্তান জন্মগ্রহণ করিয়াছিল। কুমার বিশ্বেন্দ্ৰনারায়ণও কতিপয় জনহিতকর প্রতিষ্ঠানের সহিত সংশ্লিষ্ট আছেন। তিনি ম্যাটিকুলেশন পৰ্য্যন্ত