পাতা:বংশ-পরিচয় (সপ্তদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঘাটাল-জলসরার বিশ্বাস বংশ ܕ ܘ ܪ মুক্ত জন্মে শুক্তির গর্ভে কে না তারে ধরে গর্বে ? কয়লা খনির হীরক মণি রাজার তাজে শোভা পায় ৷ কাটা বনের কেতকী ফুল গন্ধে করে। প্ৰাণ আকুল, পাকে ফোটা পঙ্কজেতে তুষ্ট সদা দেবতায়”। ইনি প্ৰসিদ্ধ “মৎস্যজীবী” পত্রিকার সম্পাদক ও প্ৰধান পৃষ্ঠপোষক । শুধু সাহিত্য চৰ্চা নয়-নিজ সমাজের সেবায়ও জ্যোতিশ্চিন্দ্ৰ অগ্ৰণী । ইনি “কলিকাতা ধীবর সমিতির’ সভাপতি ও “হাওড়া মৎস্য আড়ৎদার সমিতির” সভাপতিরূপে স্ব-সমাজের প্রভূত কল্যাণ সাধন করিয়া আসিতেছেন । ইহার সদালাপ, অমায়িক ব্যবহার ও দানশীলতায় সকলে মুগ্ধ। বহু দাতব্য প্ৰতিষ্ঠান ও বিদ্যাৰ্থ ইহার নিকট হইতে নিয়মিত সাহায্য প্ৰাপ্ত হইয়া থাকে। জ্যোতিশচন্দ্রের আর এক গুণ ইনি দক্ষ সুস্পকার । প্ৰাচীনকালে রন্ধনবিদ্যা চৌষট্টি কলার অন্যতম বলিয়া বিবেচিত হইত। এই বিদ্যা জ্যোতিশ্চিন্দ্ৰ বিপুল যত্নে ও কঠোর পরিশ্রমে আয়ত্ব করিয়াছেন। প্ৰতি বৎসর চৈত্র মাসের কৃষ্ণ নবমীর দিবস স্বীয় পিতৃদেবের জন্মতিথি উপলক্ষে ইনি স্বহস্তে প্ৰায় পঞ্চাশবিধ ব্যঞ্জন ও মিষ্টান্ন প্ৰস্তুত করিয়া তিন শতাধিক কুটুম্ব ও বন্ধুগণকে পরিতোষের সহিত খাওয়াইয়া

  • Iび卒ー |

বৰ্ত্তমানে ইহার তিনটি পুত্র ও দুইটি কন্যা সন্তান । পুত্রদিগের নাম জুড়ন চন্দ্ৰ ( জয় গোপাল ), নন্দ গোপাল, নব গোপাল। তাহার। সকলেই