পাতা:বংশ-পরিচয় (সপ্তম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১৪৮

y80 বংশ-পরিচয় রাহলেন । পাচ দিন পরে তাহার। মুছা ভঙ্গ হইলে মহাপ্ৰভু তাহাকে বললেন, “লোকনাথ ! তুমি বৃন্দাবনে যাও, যাইয়া সেই তীর্থের সংস্কার শু উন্নতি সাধন করিও । আমিও আর বেশীদিন এই সংসারাশ্রমে থাকিব না, শীঘ্রই দণ্ডকমণ্ডলু লইয়া সন্ন্যাসধৰ্ম্ম অবলম্বন করব । তুমি বৃন্দাবনে গেলে বৃন্দাবনের লুপ্ত মাহাত্ম্য আবার ফুটিয়া উঠিবে এবং তোম! বা আ সুসরণ করিয়া অনেক ভক্ত বৃন্দাবনে গমন করবে।” লোকনাথ বললেন, “প্ৰভু তোমাকে ছাড়িয়া আমি কোন প্ৰাণে সুদূর বুন্দাবনে যাইব ? আমার মন-প্ৰাণ যে ঐ রাঙ্গা চরণে বাধা ।” মহাপ্ৰভু তখন লোকনাথকে বুন্দাবনা-গমনের প্রয়োজনীয় তা সম্বন্ধে অনেক কথা বলিলেন। সে যুক্তিযুক্ত কথা শুনিয়া বৃন্দাবনে যাইতে লোকনাথের মনে আর কোন দ্বিধা থাকি ল না । প্ৰভু তঁহাকে বলিলেন “বৃন্দাবনে চিরঘাটে যে কদম্ব-তমাল- বকুলবৃক্ষ-সুশোভিত কুঞ্জ রহিয়াছে সেই কুঞ্জ তোমার জন্য নির্দিষ্ট ; তুমি সেই কুঞ্জে গিয়া অধিষ্ঠিত २७ !' পরদিন প্ৰভাতে মহা প্রভুর চরণে বিদায়ু গ্ৰহণ কারিয়া লোকনাথ সজল নয়নে প্রভুর নাম কীৰ্ত্তন করিতে কঝিতে বৃন্দাবন যা ত্ৰা করিলেন । তাহার সঙ্গে প্রভুর অন্যতম ব্ৰাহ্মণ শিষ্য ভূধৰ্ব্ব ও গমন করলেন। লোকনাথ ও ভূধর বহুস্থান ঘুরিয়া বৃন্দাবনে পৌছিয়া দেখিলেন, সে স্থান নানাবিধ হিংস্ৰ জন্তুতে সমাচ্ছন্ন ও বহু জঙ্গলাকীর্ণ। বৃন্দাবনবাসীর কেতিত বলিতে পারেন না, কোথায় বংশীবট, কোথায় নিধুবন, কোথায় শুমকুণ্ড, কোথায় রাধাকুণ্ড, র্তাহারা দুই ভক্ত কেবল নিশিদিন বনে বনে পরিভ্রমণ করেন। আর কোথায় রাধাকৃষ্ণ বলিয়া উচ্চৈঃস্বরে ক্ৰন্দন করিয়া বেড়ান । ব্ৰজবাসিগণ এই দুই নবীন ব্রহ্মচারীর অপুৰ্ব্বৰ কৃষ্ণভক্তিSYBD BDB LDD DBDDBD DDmBB DS0 tBBDTT DBDD SS S S TDDDB