পাতা:বংশ-পরিচয় (সপ্তম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/২১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R 0 8 ংশ-পরিচয় প্ৰভু ভারতীর নিকঢ উপস্থিত হইয়াই দেখেন, ভারতী একখানি চৰ্ম্মনিৰ্ম্মিত বসন পরিধান করিয়া রহিয়াছেন । দেখিয়াই প্ৰভু মনে মনে অত্যন্ত অসন্তুষ্ট হইলেন ' মুকুন্দকে তিনি প্ৰকাশ্যে বলিলেন, “কৈ তোমার ভারতী গোঁসাই কৈ ?” মুকুন্দ বলিলেন, “ঐ যে প্ৰভু আপনার সমক্ষেই BDBDBB BBDDD DDDD tDtBB S S BD DBBBSKB DDD অজ্ঞান, যদি উনি ভারতী গোঁসাই হইবেন, তবে উহার দেহে চৰ্ম্মাম্বর কেন ?” মহাপ্ৰভুর কথা শুনিয়া ভারতী গোসাইয়ের মুখ শুকাইয়া গেল । তিনি বড় আশা করিয়া প্ৰভুকে প্ৰণাম করিবায় জন্য আসিয়াছিলেন, এক্ষণে মহাপ্রভুর কথা শুনিয়া তাহার সে আশা নিৰ্ম্মল হঠল। তিনি মহাপ্ৰভুকে বলিলেন, “আমি এক্ষণে এই চৰ্ম্মাম্বর পরিত্যাগ করিতেছি ।” দামোদর অমনি প্রভুর ইঙ্গিত পাইয়া একখানি বহিৰ্ব্বাস আনিয়া ভারতীকে দিলেন। ভারতী গোঁসাই সেই বহির্বাস পরিধান করিলেন । প্রভুকে প্ৰণাম করিতেই প্ৰভু বলিলেন, “দেখুন ভারতী গোঁসাই, আপনি সম্পর্কে আমার গুরু, সুতরাং আমাকে প্ৰণাম করিয়া আর গুরুর কাছে আমাকে অবিনয়ী করিবেন না।” এই বলিয়া মহাপ্ৰভু শিষ্যগণের নিকট ভারতী গোসাইয়ের পরিচয় দিলেন । শিষ্যগণ একে একে ভারতী গোসাইকে প্ৰণাম করিলেন। অত:পর সার্বভেীমের দিকে ফিরিয়া ভারতী গোঁসাই বলিলেন, “দেখুন। ভগবান চিরদিনই ভক্তের নিকট মস্তক অবনত করিয়া থাকেন, মহাপ্ৰভুও তেমনি আজ আমার নিকট মস্তক অবনত করিয়া নিজের ভগবানতৃত্ব প্ৰমাণিত করিয়াছেন । আজ আর ভগবানের নিরাকার রূপের ধ্যান করিবার প্রবৃত্তি নাই, আজ আমি দিব্যচক্ষে সম্মুখে সাকাররূপে ভগবানকে দেখিতে “পাইতেছি।” এতক্ষণ প্ৰভু ভারতীর অনেক কথা হাসিয়া উড়াইষা