পাতা:বংশ-পরিচয় (সপ্তম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৩৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্ৰীমৎ রসিক মোহন বিদ্যাভূষণ VOYON) আসিয়াছে। সুচতুর গম্ভীর চরিত্র জীবনকৃষ্ণ বিনীতভাবে বলিলেন, “আমি এখানে পিতামহের সম্পত্তির জন্য আসি নাই, পিতার জন্য আসিয়াছি । তিনি এখন কোন তীর্থে আছেন, আপনারা বলিতে পারেন কি ?” তিনি বলিলেন, “আমরা তাহার কিছুই জানি না । লাভপুরের নিকট থিবা গ্রামে এবং একচক্র গ্রামে তোমাদের জ্ঞাতিবর্গ LDLDS DLDBD DBD DBDD KBSS sD DDD SLYD TLDDD আমাকে দান করিয়া গিয়াছেন। তাহার অন্যান্য ভূসম্পত্তিও স্থানীয় অনেক ব্ৰাহ্মণকে মৃত্যুর পূৰ্ব্বে দান করিয়া গিয়াছেন। লক্ষ্মীনারায়ণের ংবাদ না পাইয়া সুচ্যগ্ৰ ভূমিও তিনি অদত্তভাবে রাখিয়া যান নাই । স্বতরাং তোমার এখানে কিছুই নাই।” জীবনকৃষ্ণ বলিলেন, “আমি পূর্বেই বলিয়াছি, আমি সে উদ্দেশ্যে এখানে আসি নাই ।” এই বলিয়া তিনি একচক্রা ও থিবা গ্রামের জ্ঞাতিদের সহিত দেখা করিলেন । YDLY KLtBuDD KuBDD S S S DBDBLL BD DBB KBBBD DDD তথা হইতে শ্ৰীবৃন্দাবনে যাত্ৰা করিলেন এবং প্ৰত্যাগমনকালে প্ৰয়াগ, কাশী প্ৰভৃতি স্থান দর্শন করিয়া প্ৰায় দেড়বৎসর পরে গৃহে BBDLS DDDDSS DBBBDDD tLD BBB g BDDDDBB BDBY TDBLLKS বিৱহে অত্যন্ত দুশ্চিন্তায় কালব্যাপন করিতেছিলেন। কেবল শ্ৰী রাধাগোবিন্দচরণই তাহদের একমাত্র ভরসা ছিল। জাগ্ৰতদেব শ্ৰীগোবিন্দ মধ্যে মধ্যে তাহাদিগকে স্বপ্নে জানাইতেন, জীবনকৃষ্ণ ভাল আছে, সুস্থ ১ শরীরে বাড়ী ফিরিবে, কোন চিন্তার কারণ নাই। প্রকৃতই সুস্থ শরীরে জীবনকুক বাড়ীতে ফিরিলেন। ইহার দুই বর্ষ পরে তিনি নিজবাটীতে চতুষ্পাঠী করিয়া অধ্যাপনাকাৰ্য্য আরম্ভ করিলেন । তাহার সদাচার, বিভা-বৈভব ও ভজননিষ্ঠা দেখিয়া দূরস্থ লোকেরা তাহার শিষ্য হইতে লাগিলেন। মুসলমান জমীদারের উত্তরাধিকারিগণ র্তাহাকে অতিশয় ৯