కాక్జాకfఇse
েসকলের কথা D
প্রথম পরিচ্ছেদ লবঙ্গলতার কথা বড়ই গোল বাধিল । আমি ত সন্ন্যাসী ঠাকুরের হাতে পায়ে ধরিয়া, কাদিয়া কাটিয়া শচীন্দ্রকে রজনীর বশীভূত করিবার উপায় করিতেছি । সন্ন্যাসী "তন্ত্রসিদ্ধ ; জগদম্বার কৃপায় যাহা মনে করেন, তাহাই করিতে পারেন ; মিত্র মহাশয় ষষ্টি বৎসর বয়সে যে এ পামরীর এত বশীভূত, তাহা অামার গুণে কি সন্ন্যাসী ঠাকুরের গুণে, তাহ বলিয়া উঠা ভার ; আমিও কায়মনবাক্যে পতিপদ সেবার ক্রটি করি না, ব্ৰহ্মচারীও আমার জন্ত যাগ-যজ্ঞ, তন্ত্ৰ-মন্ত্রপ্রয়োগে ক্রটি করেন না । যাহার জন্য যাহ! তিনি করিয়াছেন, তাহ ফলিয়াছে। কামার বউর পিতলের টুক্নি সোনা করিয়া দিয়াছিলেন। উনি না পারেন কি ? উহার মন্ত্রেীষধির গুণে শচীন্দ্র যে রজনীকে ভালবাসিবে—রজনীকে বিবাহ করিতে চাহিবে, তাহাতে আমার কোন সন্দেহই নাই, কিন্তু তবু গোল বাধিয়াছে। গোলযোগ অমরনাথ বাধাইয়াছে। এখন গুনিতেছি, অমরনাথের সঙ্গেই রজনীর বিবাহ স্থির হুইয়াছে। রজনীর মাসী-মাস্কয়া, রাজচন্দ্র এবং তাহার স্ত্রী জামাদিগের দিকে । তাহার কারণ, কর্তা বলিয়াছেন, : বিবাহু যদি হয়, তবে তোমাদিগকে ঘটকবিদায়ুস্বরূপ কিছু দিব। কথাটা ঘটকবিদায়, কিন্তু, আঁচটা ;*হাজার দশ হাজার। কিন্তু তাহারা আমাদিগের দিকে হইলেও কিছু হইতেছে না। অমরনাথ ছাড়িতেছে না। সে নিশ্চয় রজনীকে বিবাহ করিবে, জিদ করিতেছে। ভাল, অমরনাথ কে ? মেয়ের বিবাহ দিবার रूडी श्ण उाशब्र भांश्छ। भानौ-दान-भा बगाई উচিত—রাজচন্দ্র ও তাহার স্ত্রী, তাহার। যদি আমা" দিগের দিকে, তবে অমরনাথের জিদে কি আসিয়া :ৰায় ? সে তাহাদিগকে বিষয় দেওয়াইয়া দিয়াছে क्रिके, क्रूि उशिज cमरनडान श्रे छब्रि शबाब ধরিয়া দিলেই হইবে। আমার ছেলের বৌ করিৰ বলিয়া আমি যে কষ্ঠার সম্বন্ধ করিতেছি, অমরনাথ কি না তাহাকে বিবাহ করিতে চায় । অমরনাথের এ বড় স্পৰ্দ্ধা ! আমি একবার অমরনাথকে কিছু শিক্ষা দিয়াছি—আর একবার না হয় কিছু শিক্ষা দিব । আমি যদি কায়েতের মেয়ে হই, তবে অমরনাথের নিকট হইতে এই রজনীকে কাড়িয়া লইয়া আমার ছেলের সঙ্গে বিবাহ দিব । আমি অমরনাথের সকল গুণ জানি । আমরনাথ অত্যন্ত ধূৰ্ত্ত—তাহার সঙ্গে যুদ্ধে প্রবৃত্ত হইলে বড় সতর্ক হইয়া কাজ করিতে হয়। আমি সতর্ক হইয়াই কার্য্য আরম্ভ করিলাম । প্রথমে রাজচন্দ্র দাসের স্ত্রীকে ডাকিয়৷ পাঠাইলাম। সে আসিলে জিজ্ঞাসা করিলাম, "কেন গা ! মালী-বে৷ ”—রাজচন্দ্রের স্ত্রীকে আমরা আজিও মালী-বেী বলিতাম, রাগ না হইলে বরং বলিতাম না, রাগ হইলেই মালী-বেী বলিতাম—মালী-বেী বলিল, “কি গা ?” আমি । মেয়ের বিয়ে না কি অমরনাথ বাবুর সঙ্গে দিবে ? মালী-বোঁ । সেই কথাই ত এখন হচ্ছে । আমি । কেন হচ্ছে ? আমাদের সঙ্গে কি কথা হইয়াছিল ? মালী-বেী । কি করুব মা—আমি মেয়েমানুষ, অত কি জানি ? মাগীর মোট বুদ্ধি দেখিয়া আমার বড় রাগ হইল,--আমি বলিলাম, “সে কি মালী-বো ? মেয়েমামুষে জানে না ত কি পুরুষমামুষে জানে ? পুরুষমানুষ আবার সংসারধৰ্ম্ম কুটুম্ব কুটুম্বিতার কি জানে ? পুরুষমানুষ মাথায় মোট করিয়া টাকা বহিয়৷ আনিয়া দিবে, এই পৰ্য্যস্ত-পুরুষমানুষ আবার কর্তা না কি ?” বোধ হয়, মাগীর মোটা বুদ্ধিতে আমার কথাগুলো অসঙ্গত বোধ হইল-সে একটু হাসিল। আমি बगिणांभ, "cङांमांद्र शाभौद्र कि भङ, अभद्रनांtषब्र সঙ্গে মেয়ের বিবাহ দেন ?”