পাতা:বঙ্কিম-প্রসঙ্গ.djvu/১১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

وهسعديج-335}:(قتيب عملاء শ্রাবণ মাসের “নারায়ণ” পত্রিকায় পণ্ডিতরাজ মহামহোপাধ্যায় ঐযুক্ত যাদবেখর তর্করত্ন মহাশয় “বঙ্কিমচন্দ্রের পিতৃপ্রসঙ্গ” শীৰ্ষক একটি প্রবন্ধ লিখিয়াছেন। উহাতে তিনি লিখিয়াছেন,—যখন আমরা উভয়ে প্রতিদিন সন্ধ্যার পর , yডাক্তার কৃষ্ণধন ঘোষের বাটতে মিলিত হইলাম (আমি তখন রঙ্গপুরে এক জন ডিপুট ছিলাম)ঐ সময় বন্ধিনপ্রসঙ্গ উঠিত ও আমার পিতৃদেবের কথ আমার মুখে শুনিতেন (ইহার প্রায় আট মাস পূৰ্ব্বে আমার পিতৃদেব স্বৰ্গারোহণ করিয়াছিলেন ) এবং তাহ অবলম্বনে আমাদের পিতৃপ্রসঙ্গ প্রবন্ধটি লিখিয়াছেন। ডাক্তার কৃষ্ণধন ঘোষ এক জন অসাধারণ ব্যক্তি ছিলেন। তাহার দ্যায় সুশিক্ষিত এবং তেজস্বী পুরুষ আমি কদাচিৎ দেখিয়াছি। বঙ্কিমবাবুর সহিত তখন তাহার আলাপ পরিচ ছিল না, তথাচ তাহার গ্রন্থাদি পড়িয়া ডাক্তার ঘোষ গোড়া হইয়া পড়িয়াছিলেন। তিনিই মধ্যে মধ্যে বঙ্কিমবাবুর কথা উত্থাপন করিতেন। আমি তখন বুৰিতে পারি নাই যে, পণ্ডিতরাজ যাদবেশ্বর একদিন বাঙ্গালার পণ্ডিত-সমাজের অগ্রণী হইবেন ; তবে আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধিতে এটা আসিয়াছিল যে, তিনি এক জন আসাধারণ বুদ্ধিমান, এবং সংস্কৃত শাস্ত্রে বড়ু পণ্ডিত। ।