পাতা:বঙ্কিম-প্রসঙ্গ.djvu/২০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বঙ্কিমবাবুর প্রসঙ্গ ృtyS) বলিলাম, “আপনিই কেন লিখুন না ?” বঙ্কিম বাৰু উত্তর দিলেন, “আমি বুড়া হলাম, আর পারিনে, এখন তোমরা লেখ ” ১৮৮৩–৮৪ খ্ৰীষ্টাব্দের বসন্তকালে কিছু বিপদগ্ৰস্ত হইয়া আমি কলিকাতায় আসি। আমার গৃহিণী এক অদ্ভুত রকমের হিষ্টিরিয়া রোগে ভুগিতেছিলেন,স্বৰ্গীয় রাজেন্দ্র দত্ত মহাশয় স্থির করিয়াছিলেন, উগ Clairvoyance । এই রোগ ডাক্তার সরকার অতি আশ্চর্যারূপে আরোগ্য করেন। আমার ডায়েরীগুলি যদি কখনও ছাপা হয়, তাহার বিশেষ বিবরণ প্রকাশ হইবে। এখানে উল্লেখ করার তাৎপর্ঘ্য এই যে, বঙ্কিমবাবু তদুপলক্ষে নিজের বিশ্বাস সম্বন্ধে অনেক কথা আমায় বলিয়াছিলেন। ২১শে ফাল্গুন বঙ্কিমবাবুর সঙ্গে প্রথম দেখা হয়। আমার সহধৰ্ম্মিণীর অসুখের কথা এবং তাহাতে কতকগুলি শক্তি বিকশিত হইয়াছে শুনিয়া তিনি আশ্চৰ্য্য হইলেন। বলিলেন, “রোগ মারাত্মক নয়। একটা কথা যেন মনে রাখা হয়। রোগিণীকে বেশ পুষ্টিকর খাদ্য দিবে, হিষ্টিরিয়া দৌৰ্ব্বলেই হয়।” কথায় কথায় আমি তাহার নবেলসমূহে সন্ন্যাসী চরিত্রগুলির কথা তুলিলাম। হাসিয়া বলিলেন, “সব নবেলেই আছে বটে, কিন্তু কেন থাকে জানি না।” আমি বলিলাম, আপনার পিতার সম্বন্ধীয় সন্ন্যাসীর গল্প সজীববাবুর কাছে শুনিয়াছি। হইতে পারে, শৈশবাবধি তার দরুণ মনে একটা Impression wtQs i* *f**f*—*® * গুনিয়াছি বটে, কিন্তু সে জন্তু কিছু হইয়াছে, আমার ৰোধ হয় না। তবে অনেক इत्न ऋमक गझानैौ ८क्रक्षहि ।” झांधि बजिशीय, “बहेuग्न अद्भ#*